1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. rijukushtia@gmail.com : riju :
শিরোনামঃ
কুষ্টিয়ায় বিজিবির অভিযানে ১০ কোটি টাকা মূল্যের এলএসডি উদ্ধার ইমিগ্রেশন পার হননি, অবৈধ পথে ভারত পালিয়েছেন আসাদুজ্জামান বেক্সিমকো, বসুন্ধরা, এস আলমসহ ৭ কোম্পানির শেয়ার হস্তান্তর স্থগিত রাখতে এনবিআরের চিঠি কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের বরাদ্দকৃত দোকানঘর দখল করল আ’লীগ নেতা খাগড়াছড়িতে স্কুলশিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, ১৪৪ ধারা জারি নাবিল গ্রুপের এমডি ও পরিবারের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ দ্রুত সংস্কার ও নির্বাচনের সংকল্প ইউনূসের কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে ইউপি চেযারম্যানকে গুলি করে হত্যা বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির এলাকায় ক্ষতিপূরণের নামে মিথ্যা, এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিক্ষোভ তিস্তার চরে দরবেশের ‘জমির খনি’

ইবিতে ৫০ টাকায় কম্পিউটার বিক্রি, চার কর্মকর্তাকে শোকজ

  • আপডেট টাইমঃ সোমবার, ১৬ মে, ২০২২
  • ৯৬ মোট ভিউ
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ছবি : সংগৃহীত)

উইমেন ডেস্ক : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) অনুমোদন ছাড়া পুরোনো কম্পিউটার (সিপিউ), মনিটর ও এসি বিক্রির অভিযোগে চার কর্মকর্তাকে শোকজ করেছে কর্তৃপক্ষ। রোববার (১৫ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মু. আতাউর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

অভিযুক্তরা হলেন-এস্টেট অফিসের ভারপ্রাপ্ত প্রধান টিপু সুলতান, সহকারী রেজিস্ট্রার বকুল হোসেন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা নাজমুল হোসাইন সাবু ও কর্মকর্তা সমিতির সদস্য উকিল উদ্দিন।

মু. আতাউর রহমান বলেন, অনুমোদন ছাড়া বেশকিছু পুরাতন জিনিসপত্র বিক্রির কথা জানতে পেরেছি। সেই প্রেক্ষিতে তাদের আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে শোকজের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

এদিকে এস্টেট অফিসের এক কর্মকর্তা জানান, গত ২৬ ও ২৭ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টোর রুম থেকে ৫০ টাকা দরে ৪৩ টি কম্পিউটারের পুরোনো মনিটর বিক্রি করেন দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত প্রধান টিপু সুলতান। এছাড়াও ৪১ টাকা কেজি দরে ৪৩টি সিপিউ, একটি পুরাতন টাইপিং মেশিন, প্রিন্টার, তিনটি ফটোকপি মেশিন এবং নামমাত্র মূল্যে একটি পুরোনো এসি, ২৩ কেজি ওজনের ছয়টি লোহার পাইপ ও প্রায় সাড়ে চারশো কেজি পুরোনো কাগজ বিক্রি করেছেন। জিনিসগুলো প্রায় ২০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত টিপু সুলতান মৌখিকভাবে অনুমোদন নিয়েছেন দাবি করে বলেন, আমি প্রক্টর ও ট্রেজারার স্যারের অনুমতি নিয়েছি। অফিসের চারজন কর্মকর্তা পরামর্শ করে জিনিসগুলো ১৯ হাজার ৮১১ টাকায় বিক্রি করেছি। একটি পক্ষ আমার সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ণ করার জন্য মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করেছে। যে কারণে আমাকে শোকজ করা হয়েছে। আমি সময়মতো তার সঠিক জবাব দেব।

তবে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া জানান, মৌখিক অনুমোদন কখনো কোনো বিষয়ে যথেষ্ট হতে পারেনা। ক্যাম্পাসের কার্যক্রম পুরোদমে শুরু হলে আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখবো।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপকং ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, বিষয়টি জানার পর তাদের কাছে লিখিত বক্তব্য জানতে চেয়েছি। লিখিত বক্তব্য পাওয়ার পর পরবর্তী করণীয় ঠিক করা হবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com