1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. admin@wordpress.com : root :
  3. rijukushtia@gmail.com : riju :
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

ঘরের মেঝেতে প্রেমিকার ওপর প্রেমিকের মরদেহ

  • আপডেট টাইমঃ বৃহস্পতিবার, ৭ অক্টোবর, ২০২১
  • ১১০ মোট ভিউ

অনলাইন ডেস্ক : গাজীপুরের কালীগঞ্জে একটি বাড়ি থেকে প্রেমিক-প্রেমিকার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পুলিশের ধারণা, প্রেমিক তার প্রমিকাকে খুন করে নিজও আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।

নিহত প্রেমিকের নাম হৃদয় গমেজ। তিনি কালীগঞ্জ উপজেলার বক্তারপুর ইউনিয়নের সাতানীপাড়া গ্রামের মৃত সমর গমেজের ছেলে। নিহত প্রেমিকার নাম ইভানা রোজারিও। তিনি একই উপজেলার তুমলিয়া ইউনিয়নের বান্দাখোলা গ্রামের স্বপন রোজারিওর মেয়ে।

ঘটনা গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার বক্তারপুর ইউনিয়নের সাতানীপাড়া গ্রামের। ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে বুধবার রাতে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনিসুর রহমান।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, বুধবার সকাল ১০টার দিকে হৃদয় গমেজের (২৩) মা স্বর্ণা গমেজ স্থানীয় ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসে যান জমি রেজিস্ট্রি করতে। বাড়ি ফাঁকা পেয়ে ডেকে আনেন প্রেমিকা ইভানা ভেনেডিট রোজারিওকে (২২)। সন্ধ্যা ৭টার দিকে প্রেমিক হৃদয়ের মা বাড়ি ফিরেন এবং এসে দেখেন ঘরের দরজা বন্ধ। পরে ঘরের পেছনের জানালা দিয়ে দেখেন ঘরের মেঝেতে দুই জনের মরদেহ পড়ে আছে। ছেলের মায়ের চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসেন। পরে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই প্রেমিক-প্রেমিকার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।

ওসি মো. আনিসুর রহমান জানান, সকালে হৃদয়ের মা বাড়ি থেকে বেড়িয়ে গেলে কোনো এক সময় প্রেমিকা ইভানাকে বাড়ি ডেকে আনেন হৃদয় গমেজ। পরে সকাল থেকে সন্ধ্যার কোনো একসময় প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা শেষে, হৃদয় নিজেই নিজের পেটে ছুরি দিয়ে আঘাতে আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।

ওসি আরও বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ঘরের দরজা বন্ধ পেয়ে দেয়াল টপকে ঘরে প্রবেশ করে দুই জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তখন প্রেমিক হৃদয়ের পেটে একাধিক ছুরিকাঘাত ও হাতে ছুরি ছিল এবং প্রেমিকা ইভানার গলা, কান ও গালে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন ছিল। ঘরের মেঝেতে প্রেমিকার ওপর প্রেমিকের মরদেহ পড়ে ছিল। দুই জনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল, যা পরিবার মেনে নেয়নি বলে, হতে পারে সেই অভিমানে দুইজনে এ ঘটনা ঘটিয়েছে।

এ ব্যাপারে আইনানুগ পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান পুলিশের ওই কর্মকর্তা।

জানা গেছে, হৃদয় গমেজ আশুলিয়ার একটি এনজিওতে কর্মরত ছিলেন। ইভানা উত্তরার একটি নার্সিং কলেজে পড়াশোনা করতেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com