1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. admin@wordpress.com : root :
  3. rijukushtia@gmail.com : riju :
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে প্রথমবারের মতো ফাইনালে ম্যানচেস্টার সিটি

  • আপডেট টাইমঃ বুধবার, ৫ মে, ২০২১
  • ১৩৭ মোট ভিউ

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের ফিরতি লেগে পিএসজি’কে ২-০ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠেছে ম্যানচেস্টার সিটি। দুই অর্ধে একবার করে বল জালে পাঠান আলজেরিয়ান ফরোয়ার্ড রিয়াদ মাহরেজ। ডি-মারিয়া লালকার্ড দেখায় ১০ জন নিয়ে খেলা শেষ করে পিএসজি। প্রতিপক্ষের মাঠে ২-১ গোলে জয় পাওয়ায় দুই লেগ মিলিয়ে ৪-১ ব্যবধানে ফাইনালে উঠলো পেপ গার্দিওলার দল।

ইতিহাদ স্টেডিয়ামে ক্লাব ইতিহাসের সর্বোচ্চ এক অর্জনের হাতছানি নিয়ে একাদশ সাজিয়েছিলেন পেপ গার্দিওলা। মাহারেজ-ডি ব্রুইনা-ফোডেন-গুনদোগান-ফার্নান্দিনহোদের আত্মবিশ্বাসের ছটা শুরু থেকেই টের পাওয়া যাচ্ছিলো।

অন্যদিকে, চোটের ছোবলে মাঠে নামা হয়নি কিলিয়ান এমবাপ্পের। নেইমার ছিলেন, তবে নিজের ছায়া হয়ে। ডি-মারিয়াও মন্দের ভালো।

তুষারে মাঠের অনেকটা জায়গা ঢেকে ছিল। তাতে ফুটবলের স্বাভাবিক ছন্দ কিছুটা বিঘ্ন হয়। তবে শুরুটা অবশ্য খারাপ ছিল না সফরকারীদের। ষষ্ঠ মিনিটের পেনাল্টির বাঁশি যায় পিএসজি’র পক্ষে। তবে টিভি রিপ্লেতে দেখা যায় অলেকসান্দার জিনচেঙ্কোর কাঁধে বল লেগেছিল, ভিএআরে পাল্টায় সিদ্ধান্ত।

পাঁচ মিনিট পরেই গোল খেয়ে বসে পিএসজি। দারুণ এক প্রতি-আক্রমণে কেভিন ডি ব্রুইনার তৈরি আক্রমণ থেকে কোনাকুনি শটে কেইলর নাভাসকে পরাস্ত করেন রিয়াদ মাহরেজ।

প্রথম লেগে দলের দ্বিতীয় গোলটিও করেছিলেন আলজেরিয়ার এই মিডফিল্ডার।

একটু পর ভালো সুযোগ পায় পিএসজি; কিন্তু কাজে লাগাতে পারেনি তারা। প্রথম দেখায় দলের একমাত্র গোলটি করা মার্কিনিয়োসের হেড ক্রসবারে বাধা পায়।

বিরতির পর আবার নামে বৃষ্টি। তবে কোনো কিছুই থামাতে পারেনি দুর্দান্ত সিটিকে। মাওরিসিও পচেত্তিনোর দল হয়ে পড়ে আরও সাদামাটা।

৬৩ মিনিটে ডি-ব্রুইনা-ফোডেনের গড়া আক্রমণের দারুণ ফিনিশ ঐ মাহরেজের কাছ থেকে; সেমিফাইনালে যা তাঁর তৃতীয় গোল।

এরপর মেজাজ হারিয়ে ডি মারিয়া ৬৯তম মিনিটে লাল কার্ড দেখলে পিএসজির ঘুরে দাঁড়ানোর আশা বলতে গেলে শেষ হয়ে যায়। সাইডলাইনের বাইরে অহেতুক সিটির অধিনায়ক ফার্নানন্দিনহোর পায়ে পাড়া দিয়ে বহিষ্কার হন আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডার।

পুরো ৯০ মিনিটই তপ্ত ছিলেন দু’দলের ফুটবলাররা। ডাচ রেফারি বিয়র্ন কুইপারসকে ৭টি কার্ড দেখাতে হয় পুরো ম্যাচে।

তবে তাতে প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে পৌঁছাতে বাধা হতে পারেনি সিটিজেনদের সামনে। শেষ বাঁশির সঙ্গে উল্লাসে ফেটে পড়ে গার্দিওলার দল। ইউরোপের সেরা প্রতিযোগিতার ইতিহাসে এই প্রথম ইংল্যান্ডের কোনো দল এক আসরে ১১টি ম্যাচ জিতল। অপেক্ষা এবার ফাইনালের।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com