1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. rijukushtia@gmail.com : riju :
শিরোনামঃ
কুষ্টিয়ায় নিখোঁজের সাত ঘণ্টা পর নারীর মরদেহ উদ্ধার কুষ্টিয়াতে বিএনপির অভিযোগ বক্সে এবার ৩ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ কুষ্টিয়ায় প্রভাবশালীদের দেওয়াল ভাঙলো প্রশাসন, স্বস্তিতে ২৫ পরিবার ইকসু ও হল সংসদ নির্বাচন গঠনতন্ত্র বা সংবিধি প্রণয়নের জন্য ১১ সদস্যের কমিটি গঠন সাজিদের হত্যাকারীদের গ্রেফতার দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ কুষ্টিয়ায় নকল ওষুধ তৈরি: প্রতিষ্ঠানকে আড়াই লাখ টাকা জরিমানা ইবি ছাত্রদলের সদস্য সচিবের মায়ের আত্মার মাগফেরাত কামনা দোয়া মাহফিল কুষ্টিয়া কুমারখালীতে ছয়দিন ধরে বৃদ্ধ নিখোঁজ ক্যাম্পাসে রিকশা-ভ্যান চালকদের মাঝে ইবি জিয়া পরিষদের রেইনকোট বিতরণ কুষ্টিয়ায় নিখোঁজের একদিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

স্বামীর বাসা থেকে রাবি শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

  • আপডেট টাইমঃ মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ১৪৭ মোট ভিউ

উইমেন ডেস্ক: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার (২৬ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে ঝুলন্ত অবস্থায় তার মরদেহ ঢাকার মুগদা এলাকা থেকে উদ্ধার করে পুলিশ।

ওই শিক্ষার্থীর নাম ছন্দা রায়। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের ২০১৫-১৬ সেশনের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার বাড়ি ঠাকুরগাঁও জেলায়। তিনি তার স্বামীর সঙ্গে ঢাকার মুগদায় ভাড়া বাসায় থাকতেন।

সহপাঠীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ছন্দার মরদেহ বর্তমানে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে আছে।

ছন্দা রায়ের স্বামী উত্তম কুমার রায় বলেন, আমি অফিস থেকে দুপুরে ছন্দাকে বার বার ফোন দিচ্ছিলাম। কিন্তু সে রেসপন্স করেনি। বিকালে এসে দেখি, দরজা ভেতর থেকে আটকানো। বার বার বলার ও দরজা না খোলায় আমি বাসার কেয়ারটেকারকে নিয়ে দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে দেখি ও সুইসাইড করেছে।

ছন্দা রায়ের মেজো বোন দীপা রায় বলেন, তিন মাস আগে আমার বোনের পছন্দের ছেলের সঙ্গে আমরা তাকে বিয়ে দেই। তার স্বামী উত্তম কুমার রায় বাংলাদেশ ব্যংকের উপ-পরিচালক হিসেবে কর্মরত। চাকরি সূত্রে স্বামীর মঙ্গে ঢাকায় থাকত। সোমবার বিকেলে নিজ রুমের ফ্যানের রডের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে। পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি আরও বলেন, আমার বোন মৃত্যুর আগে একটি সুইসাইড নোট লিখে গেছে। তাতে লেখা ছিল, ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়।’ আমি তার হাতের লেখার সঙ্গে মিলিয়ে দেখেছি। এটা ওরই হাতের লেখা।

এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে বিভাগের অধ্যাপক মো. ফরিদ উদ্দীন খান বলেন, মৃত্যুর খবরটি আমরা মেনে নিতে পারছি না। তিন মাস হলো মাত্র বিয়ে হয়েছে। এরই মধ্যে সে আত্মহত্যা করেছে। কী এমন হয়েছে তার সঙ্গে জানি না। তার মৃত্যুর জন্য সমাজ, পরিবার ও তার স্বামী দায়ী। আমরা সুষ্ঠু তদন্ত করে বিচারের দাবিতে বেলা ১১টায় প্যারিস রোডে মানববন্ধন করব।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com