1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. rijukushtia@gmail.com : riju :
শিরোনামঃ
কুষ্টিয়ায় বিএনপির অভিযোগ বক্সে চাঁদাবাজিসহ একগুচ্ছ অভিযোগ বিএনপি কর্মী হত্যা মামলায় কুষ্টিয়ার সাবেক এসপি গ্রেফতার নৈশপ্রহরী মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ও হাত – পা বেঁধে ডাকাতি, গ্রেপ্তার ২ সভাপতি জিল্লুর রহমান ॥ সম্পাদক হাসিবুর রহমান রিজু আওয়ামী লীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে ছেলের বঁটির আঘাতে এসআই আহত, আটক ২ জরুরি চিকিৎসাসেবা দিতে ঢাকায় এসেছেন ভারতীয় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক-নার্স গত ১ বছরে প্রায় একশত ৩২ কোটি টাকার স্বর্ণ,অস্ত্র ও মাদকসহ চোরাচালানি পন্য উদ্ধার করেছে ৪৭ বিজিবি ব্যাটালিয়ন কুষ্টিয়া কুষ্টিয়ায় চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের সম্পর্কে জানতে জেলা বিএনপির অভিযোগ বক্স বিপুল পরিমান চায়না দুয়ারি এবং কারেন্ট জাল জব্দ করেছে কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়ন (৪৭ বিজিবি)। ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল মানবপাচারের অভিযোগে গ্রেপ্তার
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

হরিপুরের ইউপি চেয়ারম্যান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

  • আপডেট টাইমঃ সোমবার, ১৩ মে, ২০২৪
  • ১২১ মোট ভিউ
হরিপুরের ইউপি চেয়ারম্যান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

সত্যখবর ডেস্ক: পাবনার চাটমোহর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মকবুল হোসেন বাচ্চু ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দু’টি মামলা করেছে দুনীতি দমন কমিশন (দুদক)। সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন এবং জ্ঞাত আয়ের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন ও ভোগদখলের অভিযোগে এ মামলা দায়ের করা হয়।

রবিবার (১২ মে) বিকেলে দুর্নীতি দমন কমিশন, সমন্বিত জেলা কার্যালয়, পাবনার উপ-সহকারী পরিচালক ফেরদৌস রায়হান বকসী বাদী হয়ে মামলা দু’টি দায়ের করেন। দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় পাবনার উপ-পরিচালক খায়রুল হক মামলা দায়েরের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান মকবুল হোসেন বাচ্চু (৪৮) চাটমোহর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের ধুলাউড়ি গ্রামের মৃত কফিল উদ্দিনের ছেলে। বর্তমানে চাটমোহর পৌর সদরের ৬ নং ওয়ার্ডে বসবাস করেন। তার স্ত্রীর নাম কামরুন্নাহার লাকী (৪১)।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, জ্ঞাত আয়ের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জনের অভিযোগের প্রাথমিক অনুসন্ধানে সত্যতা পাওয়ায় ২০২৩ সালের ৩০ জুলাই মকবুল হোসেন বাচ্চুকে তার সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দেয় দুদক। ওই বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর উপ-পরিচালক, দুর্নীতি দমন কমিশন, সমন্বিত জেলা কার্যালয়, পাবনা বরাবর সম্পদ বিবরণী দাখিল করেন তিনি।

যেখানে মকবুল হোসেন বাচ্চু তার দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে ১ কোটি ৪৮ লাখ ৪২ হাজার ২৮৯ টাকা মূল্যের সম্পদ প্রদর্শন করেন। কিন্তু সম্পদ বিবরণী যাচাইকালে তার নামে স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে ২ কোটি ২৩ লাখ ২৪ হাজার ৭৭৬ টাকা মূল্যের সম্পদ পায় দুদক। এতে দেখা যায় মকবুল হোসেন তার দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে ৭৪ লাখ ৮২ হাজার ৪৮৭ টাকা মূল্যের সম্পদ গোপন করেছেন।

আর অনুসন্ধানে তার মোট সম্পদের নীট মূল্য পাওয়া যায় ১ কোটি ৯৫ লাখ ৭৮ হাজার ২২৩ টাকা। তার বিপরীতে তার গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় ৪১ লাখ ৮৬ হাজার ৭১৮ টাকা। সে হিসেবে তিনি ১ কোটি ৫৩ লাখ ৯১ হাজার ৫০৫ টাকা মূল্যের সম্পদ অর্জন করে ভোগ দখলে রেখেছেন।

অন্যদিকে, একই তারিখে মকবুল হোসেনের স্ত্রী কামরুন্নাহার লাকীকে সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ জারি করা হয়। তিনওে তার স্বামীর সাথে একই তারিখে একই কার্যালয়ে সম্পদ বিবরণী দাখিল করেন।

তার সম্পদ বিবরণী যাচাইকালে দেখা যায়, কামরুন্নাহার লাকী স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে ১ কোটি ৩৭ লাখ ১৭ হাজার ৪৩৬ টাকা মূল্যের সম্পদ প্রদর্শণ করেছেন। কিন্তু সম্পদ বিবরণী আনুসন্ধানকালে তার নামে ১ কোটি ৮৬ লাখ ৫ হাজার ৪৮৯ টাকা মূল্যের সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়। অর্থাৎ তিনি তার দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে ৪৮ লাখ ৮৮ হাজার ৫৩ টাকা মূল্যের সম্পদ গোপন করেছেন।

আর অনুসন্ধানকালে দুদক কামরুন্নাহার লাকীর নীট মোট সম্পদ পায় ১ কোটি ৬৯ লাখ ৮৩ হাজার ৩২৬ টাকা। এই সম্পদ অর্জনের বিপরীতে তার গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার ৮৪৬ টাকা। এখানে কামরুন্নাহার লাকী অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ ১ কোটি ৩২ লাখ ২৪ হাজার ৪৮০ টাকা মূল্যের সম্পদ অর্জন করেছেন।

দুদক তার অনুসন্ধান পর্যবেক্ষণে আরও উল্লেখ করেছে, কামরুন্নাহার লাকী প্রকৃতপক্ষে একজন গৃহিণী। তার স্বামী মকবুল হোসেন বাচ্চু হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে ২০০৬ সাল থেকে এখন পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করছেন। কামরুন্নাহার লাকীর নিজস্ব কোন আয় না থাকলেও, তার স্বামী মকবুল হোসেন বাচ্চু ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ বৈধ করার অসৎ উদ্দেশ্যে তার নামে আয়কর নথি খুলে বিভিন্ন আয় প্রদর্শন করেছেন এবং উক্ত আয় দ্বারা সম্পদ অর্জন দেখিয়েছেন। স্ত্রীর বিরুদ্ধে এই মামলায় মকবুলকে দুই নাম্বার আসামি করা হয়েছে।

এ বিষয়ে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় পাবনার উপ-পরিচালক খায়রুল হক বলেন, দুদক পাবনা কার্যালয়ে মামলা ২টি দায়ের হয়েছে। দুদকই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করে তদন্ত করবে। তদন্ত শেষে চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com