1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. rijukushtia@gmail.com : riju :
শিরোনামঃ
জরুরি চিকিৎসাসেবা দিতে ঢাকায় এসেছেন ভারতীয় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক-নার্স গত ১ বছরে প্রায় একশত ৩২ কোটি টাকার স্বর্ণ,অস্ত্র ও মাদকসহ চোরাচালানি পন্য উদ্ধার করেছে ৪৭ বিজিবি ব্যাটালিয়ন কুষ্টিয়া কুষ্টিয়ায় চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের সম্পর্কে জানতে জেলা বিএনপির অভিযোগ বক্স বিপুল পরিমান চায়না দুয়ারি এবং কারেন্ট জাল জব্দ করেছে কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়ন (৪৭ বিজিবি)। ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল মানবপাচারের অভিযোগে গ্রেপ্তার কনের পরিবারকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ লুট সাজিদ আবদুল্লাহ মৃত্যুতে সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইবি হাটশ হরিপুরে ভোরের পাখি আয়োজিত চায়নাবার ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন বিশ্ববিদ্যালয়ের পুকুর থেকে ইবি শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার কুষ্টিয়া পৌরসভায় বেতন ও বোনাস বৃদ্ধির দাবিতে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের বিক্ষোভ
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

অভিষেকের সমস্ত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত: মমতা

  • আপডেট টাইমঃ বুধবার, ১৩ মার্চ, ২০২৪
  • ১২৮ মোট ভিউ
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় -মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (ফাইল ছবি)

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমস্ত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে নেওয়া হয়েছে বলে প্রকাশ্যে জানিয়ে দিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

মঙ্গলবার শিলিগুড়িতে বিভিন্ন উন্নয়ন বোর্ড এবং সম্প্রদায়ের সভায় এ কথা জানান তিনি। তবে মুখ্যমন্ত্রী বলেননি কে বা কারা অভিষেকের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে।

তবে বক্তৃতার আগে-পরে শুনে অনেকে মনে করছেন, এই প্রসঙ্গে মমতা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার পদক্ষেপের কথাই বলতে চেয়েছেন। তবে তৃণমূলের এই নেত্রী স্পষ্ট করে দিয়েছেন, সমগ্র বিষয়ের নেপথ্যে রয়েছে বিজেপির ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসা’।

শিলিগুড়িতে মঙ্গলবার মমতা বলেন, আমাদের উপর বিজেপির খুব রাগ। কারণ আমরা ভয় পাই না।

তার পরেই মমতা বলেন, আপনারা জানেন না…অভিষেক একটা ইয়ং ছেলে। কিছু তো একটা করতে হবে। বিয়ে করেছে। দুটো বাচ্চা আছে। না হলে খাওয়াবে কী? ঘরে বসে থাকলে তো খাবার পাবে না। ওর একটা বিজনেস (ব্যবসা) ছিল। সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে নিয়েছে।

মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, আমি আগে কখনও এই কথা বলিনি। কারণ, আমরা লড়াই করছি। আমাদের যা আছে তোমরা নিয়ে নাও। কিন্তু গণতন্ত্রকে ধ্বংস কোরো না।

নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় নাম জড়িয়েছে অভিষেকের সংস্থা ‘লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডস’র। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সংস্থার কর্মী সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে গ্রেফতার করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। ওই সংস্থার ‘ডিরেক্টর’ পদে আগে ছিলেন অভিষেক। ২০১৪ সালে তিনি প্রথম লোকসভা ভোটে প্রার্থী হয়েছিলেন ডায়মন্ড হারবার থেকে। সেই সময়ে সংস্থার ‘ডিরেক্টর’ পদ থেকে ইস্তফা দেন অভিষেক। বর্তমানে ‘লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর ডিরেক্টর পদে রয়েছেন অভিষেকের বাবা, মা এবং স্ত্রী। অভিষেক ডিরেক্টর পদ ছাড়লেও সংস্থার ‘সিইও’ পদে এখনো রয়েছেন।

তদন্তের কারণে অভিষেকের পাশাপাশি তার বাবা, মা এবং স্ত্রীকেও নোটিস পাঠিয়েছিল ইডি। অভিষেক এবং তার স্ত্রী রুজিরা নারুলা বন্দ্যোপাধ্যায় পৃথক দিনে সশরীরে হাজিরা দিয়েছিলেন। তবে অভিষেকের বাবা-মা আইনজীবীর মাধ্যমে নথি পাঠিয়েছিলেন সিজিও কমপ্লেক্সে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ

জড়িত সাবেক অধ্যক্ষ ও সভাপতি কুষ্টিয়া সিটি কলেজের ম্যানেজিং কমিটির হরিলুট ! স্যত খবর ডেস্ক : ১৮ জুন ২০২৫।। কুষ্টিয়া শহরের স্বনামধন্য বিদ্যাপীঠ কুষ্টিয়া সিটি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির বিরুদ্ধে কলেজ ফান্ডের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। নিয়মবহির্ভূতভাবে কুষ্টিয়া সিটি কলেজের উত্তরা ব্যাংক কুষ্টিয়া শাখা থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিন, ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি মতিউর রহমান মজনুসহ কলেজের কয়েকজন শিক্ষক এই ঘটনার সাথে জড়িত বলে অনুসন্ধানে তথ্য মিলেছে। অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই করে দেখা গেছে, স্বৈরাচার সরকার পতনের পর ১৯শে আগস্ট তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি এর মেয়াদ শেষ হয়। ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন কুষ্টিয়া পৌরসভার প্যানেল মেয়র, আওয়ামী লীগ নেতা মতিউর রহমান মজনু। ২০ আগস্ট থেকে কলেজটির এ্যাডহোক কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক । সভাপতি হিসেবে মতিউর রহমান মজনুর মেয়াদকাল শেষ হলেও কুষ্টিয়া সিটি কলেজের নামে চালু থাকা উত্তরা ব্যাংক কুষ্টিয়া শাখার চলতি হিসাব থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা তুলে নেয়া হয়েছে। কলেজটির চলতি হিসাব টিকে টাকা উত্তোলনে সাবেক সভাপতি মতিউর রহমান মজনুর স্বাক্ষর ব্যবহার করা হয়েছে। অনুসন্ধানে যার সত্যতা মিলেছে। ওই সময়কালে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন আন্তাজ উদ্দিন। অভিযোগ উঠেছে কলেজের সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিনের পূর্ণ সহযোগিতা নিয়ে সাবেক সভাপতি সহ ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা এই টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন। এছাড়াও সিটি কলেজের সম্মুখে কুষ্টিয়া রাজবাড়ী মহাসড়কের পাশে গড়ে ওঠা মার্কেট নির্মাণ ও দোকান বরাদ্দ নিয়েও ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা ও স্বজন প্রীতির অভিযোগ উঠেছে। কলেজটির সম্মুখে গড়ে ওঠা এই মার্কেটের দোকান বরাদ্দের ক্ষেত্রেও তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, সাবেক ভারপ্রাপ্ত দক্ষসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক নিজেদের নামে বরাদ্দ নেওয়ার পাশাপাশি, পরিবারের সদস্য ও নিকট আত্মীয়দের নাম পরিচয় ব্যবহার করেছেন। কলেজের কাছে থাকা দোকান বরাদ্দের তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা যায় সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মতিউর রহমান মঞ্জু, তার স্ত্রী, কন্যা সহ পরিবারের সদস্যদের নামে বেশ কয়েকটি দোকান বরাদ্দ নিয়েছেন। তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিনও সুযোগের সৎ ব্যবহার করতে ছাড়েননি। আন্তাজ উদ্দিন তার নিজের নামে দোকান বরাদ্দ নেওয়ার পাশাপাশি, তার স্ত্রী ছেলে ও পুত্রবধূর নামে বেশ কয়েকটা দোকান বরাদ্দ নিয়েছেন। বরাদ্দ নেওয়া একটি দোকান শেখ আমানত আলী নামে এক ব্যক্তির কাছে ১৪ লক্ষ বিক্রি করেন। অথচ এই দোকান ক্রয় করতে কলেজ ফান্ডে তিনি মাত্র চার লক্ষ টাকা জমা দেন। আওয়ামী লীগের দোষর সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিন দায়িত্বে থাকাকালীন সময়ে বিভিন্ন খাত তৈরি করে কলেজের অর্থ লুটপাট করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন অন্যান্য শিক্ষকরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন শিক্ষক এই প্রতিবেদকের কাছে অভিযোগ করেন, আন্তাসউদ্দিন মূলত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের কুষ্টিয়া ৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাহবুবুল আলম হানিফ ও তার ভাই আতাউর রহমান আতার ক্ষমতার অপব্যবহার করে ধরাকে সরা জ্ঞান করেন নি। ওই সময় প্রতিবাদ করারও সুযোগ ছিল না বলে শিক্ষকদের দাবি। এই প্রতিবেদকের হাতে আসা নথিপত্র পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, বিগত সরকারের শাসনামলে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও অধ্যক্ষের চেয়ারে বসে আওয়ামী লীগের এই দোসররা লক্ষ লক্ষ টাকা ভুয়া বিল ভাউচার তৈরি করে আত্মসাৎ করেছেন। একটি নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, কলেজের সম্মুখে যে মার্কেটটি নির্মাণ করা হয়েছে তার নির্মাণ ব্যয় দেখানো হয়েছে আনুমানিক ৩ কোটি ৪০ লাখ টাকার মত। অবাক করা বিষয় হচ্ছে, বরাদ্দকৃত দোকান থেকে উপার্জিত হয়েছে সমপরিমাণ অর্থ। অর্থাৎ দোকান বরাদ্দ থেকে আয় এবং ব্যয় কৌশলে একই দেখানো হয়েছে। মাঝখানে একাধিক দোকান বরাদ্দ নিয়ে নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার করেছেন তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ। কলেজের শিক্ষার্থী এই প্রতিবেদক কে জানান, আমরা যাদেরকে বাবা মায়ের পরেই সম্মানের জায়গায় রেখেছি সেই শিক্ষকরা কিভাবে এই ধরনের দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে পড়েছে ভাবতেই অবাক লাগছে। এই শিক্ষার্থী দাবি করেন, একজন দুর্নীতিগ্রস্ত শিক্ষক কখনো তার শিক্ষার্থীদের ভালো শিক্ষা দিতে পারেনা। বিষয়গুলো নিয়ে কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে চাপা খুব বিরাজ করছে। যা যেকোনো সময় গণবিস্ফোরণ আকার ধারণ করতে পারে বলে জানিয়েছেন ওই শিক্ষার্থী। অভিযোগের বিষয়ে কুষ্টিয়া সিটি কলেজের সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মতিউর রহমান মজনুর যোগাযোগ করা হলে তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নাম্বারটি বন্ধ হওয়া যায়। কলেজটির সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিন এই প্রতিবেদন এর কাছে দাবি করেছেন, তিনি যা করেছেন নিয়ম মেনেই করেছেন। কলেজ ফান্ডের টাকা ব্যাংক থেকে উত্তোলনে সাবেক সভাপতি স্বাক্ষর কেন ব্যবহার করা হয়েছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি তার কোন সদ্য দিতে পারেননি। সদত্তর মিলেনি তার এবং তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নামে বরাদ্দ হওয়া দোকানের বিষয়েও। কুষ্টিয়া সিটি কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ কামরুজ্জামান এই প্রতিবেদককে জানান, অভিযোগের বিষয়গুলো নিয়ে ইতিমধ্যে তারা কাজ শুরু করেছেন। প্রত্যেকটি অভিযোগ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্তপূর্বক অনিয়মের সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি নিশ্চিত করেন। কুষ্টিয়া সিটি কলেজের বর্তমান ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আবুল কালাম সাজ্জাদ এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, আমি দায়িত্ব গ্রহণ করার পর এই অনিয়ম তছরুপ ও স্বেচ্ছাচারিতার বিষয়গুলো অবগত হয়েছি। ইতিমধ্যে প্রত্যেকটি অভিযোগের পুঙ্খানুপুঙ্খ দালিলিক প্রমাণাদি যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত প্রত্যেকের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ম্যানেজিং কমিটির বর্তমান সভাপতি স্বীকার করেন, কুষ্টিয়া সিটি কলেজের অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সহ কলেজের কয়েকজন শিক্ষক জড়িত। ‌ অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত ব্যক্তিরাও যতই শক্তিশালী হোক না কেন প্রত্যেককে শাস্তির আওতায় আনা হবে। এই প্রতিবেদকের কাছে আসা কুষ্টিয়া সিটি কলেজে সংগঠিত অর্ধশতাধিক অনিয়ম দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। তথ্য যাচাই-বাছাই সহ পর্যালোচনা করে প্রত্যেকটি ঘটনা প্রকাশ করার দাবি জানিয়েছেন কলেজের শিক্ষক শিক্ষার্থী কর্মকর্তা সহ স্থানীয় সচেতন নাগরিক সমাজ।

© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com