1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. rijukushtia@gmail.com : riju :
শিরোনামঃ
ঝিনাইদহের আলোচিত তিন খুনের মামলায় শীর্ষ চরমপন্থী লিপটন রিমান্ডে শৈলকুপায় চাঞ্চল্যকর তিন হত্যা মামলায় কুষ্টিয়ার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার সাংবাদিক হত্যার রহস্য উদঘাটনের দাবিতে মানবাধিকার সমিতির মানববন্ধন মিরপুরে গৃহবধু সুমাইয়াকে হত্যা করে  আত্মহত্যার নাটক সাজানোর প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন  জুলাই নিয়ে ফেসবু‌কে আপ‌ত্তিকর‌ পোস্ট করা সেই পুলিশ সদস্য বরখাস্ত হত্যার স‌ন্দেহ হওয়ায় গোরস্থা‌নে যাওয়ার প‌থে গৃহবধূর লাশ আট‌কে দিল পু‌লিশ অস্থির বাজার, দেশের বড় চালের মোকামে অভিযান ভিজিএফের কার্ড নিয়ে বিরোধে যুবক খুন, বিএনপি কর্মী গ্রেফতার কুমারখালীতে দুই হোটেল মালিককে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা হাসপাতালে ভর্তি দুই রোগী, কথা বলতে পারছেন না একজন
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

আরএফএল বছরে ৬০ বিলিয়ন ডলার আয়ের সম্ভাবনা

  • আপডেট টাইমঃ সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ১০৫ মোট ভিউ
৪৩ বিলিয়নের চাপে দেশ, অন্তর্বর্তী সরকারকে পরিশোধ করতে হবে ২.৬ বিলিয়ন, বাকি দায় যাবে নির্বাচিত সরকারের ঘাড়ে
৪৩ বিলিয়নের চাপে দেশ, অন্তর্বর্তী সরকারকে পরিশোধ করতে হবে ২.৬ বিলিয়ন, বাকি দায় যাবে নির্বাচিত সরকারের ঘাড়ে

প্রাণ-আরএফএল এর অন্যতম রপ্তানি পণ্য হয়ে উঠছে নন-লেদার জুতা। ২০৩০ সালের মধ্যে এই পণ্য রপ্তানি করে ৫ কোটি ডলার আয়ের লক্ষ্য ঠিক করেছে শিল্প গ্রুপটি। গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী আহসান খান চৌধুরী বলছেন, পোশাক খাতের মতই আরেকটি শ্রমঘন শিল্প ও রপ্তানি বাণিজ্যের সম্ভাবনা হাতছানি দিচ্ছে বাংলাদেশকে।
ক্রেতা অন্বেষণ এবং দক্ষতা বাড়িয়ে মানসম্পন্ন জুতা তৈরির মাধ্যমে এই শিল্প থেকেই বছরে ৬০ বিলিয়ন ডলার আয় করা সম্ভব বলে মনে করছেন তিনি।
শনিবার দুপুরে নরসিংদীর ডাঙ্গা ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের প্রাণ-আরএফএল এর পাদুকা কারখানা পরিদর্শন শেষে মতবিনিময়ে এ কথা বলেন প্রাণের প্রধান নির্বাহী।

জার্মানি, ফ্রান্স, স্পেন, নেদারল্যান্ডস এবং ইতালি বাংলাদেশের প্রধান ক্রেতা হয়ে উঠেছে জানিয়ে আহসান খান চৌধুরী জানান, ইউরোপে সুইস ব্র্যান্ড ‘এইচ অ্যান্ড এম’ ছাড়াও কাপ্পা, আমব্রো, এয়ারনেস ও রেড টেপ বাংলাদেশ থেকে পণ্য কিনে নিচ্ছে। সব মিলিয়ে ৩৭টি দেশে পণ্য রপ্তানি হচ্ছে এসব জুতা।
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ ২০১৭ সালে জুতার কারখানা শুরু করে। তবে রপ্তানির অর্ডার পাওয়া শুরু করে ২০২১-২২ অর্থবছরে।
ওই অর্থবছরে ৪৭ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করে গ্রুপটি। পরের অর্থবছর তা বেড়ে হয় ৭২ লাখ। চলতি অর্থবছরে এটা দেড় কোটি ডলারে দাঁড়াবে বলে আশা করছে প্রাণ।

আহসান খান বলেন, “বাংলাদেশ লেদার এবং নন-লেদার জুতা তৈরি ও রপ্তানি করলেও নন-লেদারের সম্ভাবনা বেশি। কারণ, এখন বিশ্বজুড়েই নন-লেদার ফুটওয়্যারের চাহিদা বাড়ছে।”
এই পণ্য রপ্তানিতে চীন এখনও সবাইকে ছাড়িয়ে। তবে সারা বিশ্ব এখন চীনের বিকল্প উৎস খুঁজছে জানিয়ে তিনি বলেন, “চীন থেকে ব্যবসা কমিয়ে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বেশকিছু দেশে ব্যবসা বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে বৈশ্বিক জুতার ব্র্যান্ডগুলোর।”
আগামী এক বছরের মধ্যে দেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে আরেকটি রপ্তানিমুখী কারখানা করার পরিকল্পনার কথাও জানানো হয় মত বিনিময়ে। এখন কমমূল্যের জুতা তৈরি করা হলেও শিগগির বেশি দামের জুতা উৎপাদনের কথাও বলেন তিনি।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ৪৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার সমমূল্যের নন-লেদার ফুটওয়্যার রপ্তানি করেছে। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে এই খাতে আয় ছিল ২৪ কোটি ৪০ লাখ ডলার। অর্থাৎ মাত্র পাঁচ বছরে দ্বিগুণ আয় করেছে দেশ।

প্রাণের প্রধান নির্বাহী মনে করেন দক্ষ কর্মীর অভাব ও পশ্চাৎ শিল্পের দুর্বলতা বাংলাদেশের সম্ভাবনার পথে বড় বাধা। তিনি উৎপাদন ব্যয় কমিয়ে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়ানোর তাগিদও দিয়েছেন।
বিশেষ করে সোল তৈরিতে বিনিয়োগের ওপর জোর দেন আহসান খান। জানান সোল ছাড়াও মোল্ড এবং সিনথেটিক নিজেরাই যাতে উৎপাদন করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
দক্ষ কর্মী গড়ে তুলতে সরকার ভোকেশনাল ট্রেইনিং সেন্টারের মাধ্যমে বিভিন্ন কোর্স চালু করতে পারে বলে মত দেন তিনি। বলেন, “দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি হলে এ খাত আরো অনেক দূর এগিয়ে যাবে। পর্যাপ্ত ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্প গড়ে তুলতেও সরকারকে সহায়তা দিতে হবে।”

আহসান খান বলেন, “আমরা এই কারখানা শুরু করার প্রথম বছর তেমন একটা দক্ষ কর্মী পাইনি। তবে আমাদের নিজেদের উদ্যোগে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ কর্মী তৈরি করেছি।”
আমদানি রপ্তানির ক্ষেত্রে দ্রুত পণ্য খালাস এবং পরিবহনের সময় কমিয়ে আনার ওপরও জোর দেন তিনি। বলেন, “বন্দর থেকে দ্রুত খালাস ও উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার মাধ্যমে দ্রুত রপ্তানির ব্যবস্থা করতে হবে।”
নরসিংদীতে প্রাণের কারখানায় গিয়ে দেখা যায়, শত শত কর্মী জুতা তৈরি করছেন। বিশ্বখ্যাত এইচ অ্যান্ড এম, কাপ্পা ও আমব্রোসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের অর্ডারের কাজ চলছে বলে জানান প্রাণ আরএফএল এর প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা রাহাত হোসেন রনি।

তিনি বলেন, “এই কারখানায় তৈরি হচ্ছে, স্নিকার, লেডিস সুজ ও স্যান্ডাল ও কিডস আইটেম।”
দুইটি ইউনিটে চারটি ভিন্ন ভিন্ন প্রক্রিয়ায় মোট ১০টি উৎপাদন লাইনে বিভিন্ন ধরনের জুতা উৎপাদন করছেন কর্মীরা।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ

জড়িত সাবেক অধ্যক্ষ ও সভাপতি কুষ্টিয়া সিটি কলেজের ম্যানেজিং কমিটির হরিলুট ! স্যত খবর ডেস্ক : ১৮ জুন ২০২৫।। কুষ্টিয়া শহরের স্বনামধন্য বিদ্যাপীঠ কুষ্টিয়া সিটি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির বিরুদ্ধে কলেজ ফান্ডের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। নিয়মবহির্ভূতভাবে কুষ্টিয়া সিটি কলেজের উত্তরা ব্যাংক কুষ্টিয়া শাখা থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিন, ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি মতিউর রহমান মজনুসহ কলেজের কয়েকজন শিক্ষক এই ঘটনার সাথে জড়িত বলে অনুসন্ধানে তথ্য মিলেছে। অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই করে দেখা গেছে, স্বৈরাচার সরকার পতনের পর ১৯শে আগস্ট তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি এর মেয়াদ শেষ হয়। ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন কুষ্টিয়া পৌরসভার প্যানেল মেয়র, আওয়ামী লীগ নেতা মতিউর রহমান মজনু। ২০ আগস্ট থেকে কলেজটির এ্যাডহোক কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক । সভাপতি হিসেবে মতিউর রহমান মজনুর মেয়াদকাল শেষ হলেও কুষ্টিয়া সিটি কলেজের নামে চালু থাকা উত্তরা ব্যাংক কুষ্টিয়া শাখার চলতি হিসাব থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা তুলে নেয়া হয়েছে। কলেজটির চলতি হিসাব টিকে টাকা উত্তোলনে সাবেক সভাপতি মতিউর রহমান মজনুর স্বাক্ষর ব্যবহার করা হয়েছে। অনুসন্ধানে যার সত্যতা মিলেছে। ওই সময়কালে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন আন্তাজ উদ্দিন। অভিযোগ উঠেছে কলেজের সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিনের পূর্ণ সহযোগিতা নিয়ে সাবেক সভাপতি সহ ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা এই টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন। এছাড়াও সিটি কলেজের সম্মুখে কুষ্টিয়া রাজবাড়ী মহাসড়কের পাশে গড়ে ওঠা মার্কেট নির্মাণ ও দোকান বরাদ্দ নিয়েও ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা ও স্বজন প্রীতির অভিযোগ উঠেছে। কলেজটির সম্মুখে গড়ে ওঠা এই মার্কেটের দোকান বরাদ্দের ক্ষেত্রেও তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, সাবেক ভারপ্রাপ্ত দক্ষসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক নিজেদের নামে বরাদ্দ নেওয়ার পাশাপাশি, পরিবারের সদস্য ও নিকট আত্মীয়দের নাম পরিচয় ব্যবহার করেছেন। কলেজের কাছে থাকা দোকান বরাদ্দের তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা যায় সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মতিউর রহমান মঞ্জু, তার স্ত্রী, কন্যা সহ পরিবারের সদস্যদের নামে বেশ কয়েকটি দোকান বরাদ্দ নিয়েছেন। তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিনও সুযোগের সৎ ব্যবহার করতে ছাড়েননি। আন্তাজ উদ্দিন তার নিজের নামে দোকান বরাদ্দ নেওয়ার পাশাপাশি, তার স্ত্রী ছেলে ও পুত্রবধূর নামে বেশ কয়েকটা দোকান বরাদ্দ নিয়েছেন। বরাদ্দ নেওয়া একটি দোকান শেখ আমানত আলী নামে এক ব্যক্তির কাছে ১৪ লক্ষ বিক্রি করেন। অথচ এই দোকান ক্রয় করতে কলেজ ফান্ডে তিনি মাত্র চার লক্ষ টাকা জমা দেন। আওয়ামী লীগের দোষর সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিন দায়িত্বে থাকাকালীন সময়ে বিভিন্ন খাত তৈরি করে কলেজের অর্থ লুটপাট করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন অন্যান্য শিক্ষকরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন শিক্ষক এই প্রতিবেদকের কাছে অভিযোগ করেন, আন্তাসউদ্দিন মূলত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের কুষ্টিয়া ৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাহবুবুল আলম হানিফ ও তার ভাই আতাউর রহমান আতার ক্ষমতার অপব্যবহার করে ধরাকে সরা জ্ঞান করেন নি। ওই সময় প্রতিবাদ করারও সুযোগ ছিল না বলে শিক্ষকদের দাবি। এই প্রতিবেদকের হাতে আসা নথিপত্র পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, বিগত সরকারের শাসনামলে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও অধ্যক্ষের চেয়ারে বসে আওয়ামী লীগের এই দোসররা লক্ষ লক্ষ টাকা ভুয়া বিল ভাউচার তৈরি করে আত্মসাৎ করেছেন। একটি নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, কলেজের সম্মুখে যে মার্কেটটি নির্মাণ করা হয়েছে তার নির্মাণ ব্যয় দেখানো হয়েছে আনুমানিক ৩ কোটি ৪০ লাখ টাকার মত। অবাক করা বিষয় হচ্ছে, বরাদ্দকৃত দোকান থেকে উপার্জিত হয়েছে সমপরিমাণ অর্থ। অর্থাৎ দোকান বরাদ্দ থেকে আয় এবং ব্যয় কৌশলে একই দেখানো হয়েছে। মাঝখানে একাধিক দোকান বরাদ্দ নিয়ে নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার করেছেন তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ। কলেজের শিক্ষার্থী এই প্রতিবেদক কে জানান, আমরা যাদেরকে বাবা মায়ের পরেই সম্মানের জায়গায় রেখেছি সেই শিক্ষকরা কিভাবে এই ধরনের দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে পড়েছে ভাবতেই অবাক লাগছে। এই শিক্ষার্থী দাবি করেন, একজন দুর্নীতিগ্রস্ত শিক্ষক কখনো তার শিক্ষার্থীদের ভালো শিক্ষা দিতে পারেনা। বিষয়গুলো নিয়ে কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে চাপা খুব বিরাজ করছে। যা যেকোনো সময় গণবিস্ফোরণ আকার ধারণ করতে পারে বলে জানিয়েছেন ওই শিক্ষার্থী। অভিযোগের বিষয়ে কুষ্টিয়া সিটি কলেজের সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মতিউর রহমান মজনুর যোগাযোগ করা হলে তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নাম্বারটি বন্ধ হওয়া যায়। কলেজটির সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিন এই প্রতিবেদন এর কাছে দাবি করেছেন, তিনি যা করেছেন নিয়ম মেনেই করেছেন। কলেজ ফান্ডের টাকা ব্যাংক থেকে উত্তোলনে সাবেক সভাপতি স্বাক্ষর কেন ব্যবহার করা হয়েছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি তার কোন সদ্য দিতে পারেননি। সদত্তর মিলেনি তার এবং তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নামে বরাদ্দ হওয়া দোকানের বিষয়েও। কুষ্টিয়া সিটি কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ কামরুজ্জামান এই প্রতিবেদককে জানান, অভিযোগের বিষয়গুলো নিয়ে ইতিমধ্যে তারা কাজ শুরু করেছেন। প্রত্যেকটি অভিযোগ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্তপূর্বক অনিয়মের সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি নিশ্চিত করেন। কুষ্টিয়া সিটি কলেজের বর্তমান ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আবুল কালাম সাজ্জাদ এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, আমি দায়িত্ব গ্রহণ করার পর এই অনিয়ম তছরুপ ও স্বেচ্ছাচারিতার বিষয়গুলো অবগত হয়েছি। ইতিমধ্যে প্রত্যেকটি অভিযোগের পুঙ্খানুপুঙ্খ দালিলিক প্রমাণাদি যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত প্রত্যেকের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ম্যানেজিং কমিটির বর্তমান সভাপতি স্বীকার করেন, কুষ্টিয়া সিটি কলেজের অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সহ কলেজের কয়েকজন শিক্ষক জড়িত। ‌ অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত ব্যক্তিরাও যতই শক্তিশালী হোক না কেন প্রত্যেককে শাস্তির আওতায় আনা হবে। এই প্রতিবেদকের কাছে আসা কুষ্টিয়া সিটি কলেজে সংগঠিত অর্ধশতাধিক অনিয়ম দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। তথ্য যাচাই-বাছাই সহ পর্যালোচনা করে প্রত্যেকটি ঘটনা প্রকাশ করার দাবি জানিয়েছেন কলেজের শিক্ষক শিক্ষার্থী কর্মকর্তা সহ স্থানীয় সচেতন নাগরিক সমাজ।

© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com