1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. admin@wordpress.com : root :
  3. rijukushtia@gmail.com : riju :
শিরোনামঃ
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

কুষ্টিয়ায় বিএটিবির কারখানা চালুর দাবীতে মানববন্ধন 

  • আপডেট টাইমঃ বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫
  • ১০৫ মোট ভিউ

আলমগীর মন্ডল: ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো (বিএটিবি)এর কুষ্টিয়া কারখানা বন্ধ হওয়ার কারণে চাষীদের উৎপাদিত তামাক বিক্রয় অনিশ্চিত হয়ে পড়ায় মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে তামাক চাষীরা।

বুধবার বিকেলে কুষ্টিয়ার মিরপুর জিয়া সড়কে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে। কুষ্টিয়া জেলার সাধারণ তামাক চাষীরা এই মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করে।

মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন তামাক চাষী পলাশ আহমেদ, জিন্নাহ আলী, রবিউল ইসলাম প্রমুখ।

মানববন্ধনে তামাক চাষী জিন্নাহ বলেন, আমরা তামাক বিক্রি করতে গেলে কোম্পানি বলে আমাদের গোডাউনে জায়গা নেই। কারখানা বন্ধ করে শ্রমিকরা আন্দোলন করার ফলে তামাক প্রসেসিং বন্ধ রয়েছে। যার ফলে তামাক কিনতে চাচ্ছে না তারা। তিনি আরও বলেন, বিএটিবি কোম্পানি এবং শ্রমিকদের সাথে ডিসি এসপি মিটিং করেও সুরাহা হয়নি। যার ফলে তারা তামাক কিনতে অপারগতা প্রকাশ করায় আমাদের ভোগান্তি সৃষ্টি হচ্ছে।

মানববন্ধনে অনন্য বক্তারা বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে নিজেদের জমিতে দুই মৌসুমে ধানের আবাদ এবং এক মৌসুমে তামাকের আবাদ করে থাকি। আমাদের কৃষকের তামাক বিক্রির জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ তামাক বিক্রি এবং টাকা পাওয়ার নিশ্চয়তা পেয়ে থাকি বিএটি কোম্পানির কাছ থেকে। কিন্তু সম্প্রতি সময়ে কুষ্টিয়া বিএটির কারখানায় শ্রমিকদের আন্দোলনে কারখানা বন্ধ হওয়ার ফলে কোম্পানি তামাক কেনা বন্ধ রেখেছে। কিন্তু আমরা কোম্পানির কাছে তামাক বিক্রি করতে না পেরে হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে আছি। অন্যদিকে তামাক বেশিদিন ঘরে রাখলে নষ্ট হয়ে যায়। তাই কুষ্টিয়া কারখানা চালু করার জন্য প্রশাসন সহ সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা কামনা করেন তারা।

মানববন্ধন কর্মসূচিতে কয়েকশ তামাক চাষী অংশগ্রহণ করে।

উল্লেখ্য, শ্রমিক অসন্তোষের কারণে টানা ২১ দিন ধরে বন্ধ রয়েছে কুষ্টিয়ায় বিএটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান তামাক প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা (গ্রিন লিফ থ্রেশিং প্ল্যান্ট–জিএলটিপি)। মৌসুমি শ্রমিকদের দাবির ভিত্তিতে শুরু হয় আন্দোলন, যার প্রেক্ষিতে কারখানার কার্যক্রম বন্ধ রাখতে বাধ্য হয় বিএটি বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ। তবে বেশিরভাগ দাবি মেনে নিয়ে ইতিমধ্যেই নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলেও স্বার্থান্বেষী মহল শ্রমিকদের অসৎ উদ্দেশ্যে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করছে। এমনকি আন্দোলনে অংশ নিতে না চাওয়া শ্রমিকদেরও বাধ্য করা হচ্ছে আন্দোলনে যোগ দিতে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com