সত্যখবর ডেস্ক: কুষ্টিয়ায় আলোচিত মিলন হত্যার বিষয়ে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ইয়াসির আরাফাত তুষার বলেন, যেকোনো সংগঠনের যে কারও দ্বারাই যেকোনো অপরাধ সংগঠিত হতে পারে। তবে আমাদের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তদন্ত-সাপেক্ষে আমরা সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা নিই। এর আগেও অনেক ব্যবস্থা নিয়েছি, ভবিষ্যতেও নেব।
আমার সঙ্গে অনেকেই রাজনীতি করে সজীবও আমার সঙ্গে থাকে। রাজনীতির মিছিল-মিটিংয়ের বাইরে তার সঙ্গে আলাদা কোনো সম্পর্ক নেই। তারা যে অপরাধ করেছে এ নৃশংস হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।এ ঘটনা পুরো বাংলাদেশের মানুষ দেখেছে। এমন ঘটনার দায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেবে না।
ইয়াছির আরাফাত ত্ষুার আরও জানান,আমি বিগত ৪ বছর কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগের দায়িত্ব পালন করেছি। কোনদিন ক্ষমতার অপব্যাবহার করতে কুষ্টিয়াবাসী তা দেখেনি।আমি সুনামধন্য কুষ্টিয়ার রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান আমার বাবা কুষ্টিয়া কুমারখালীর কয়া ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত হন। তিনি কুমারখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা ছিলেন।
তুষার আরও জানান, আমার হাজার হাজার কর্মী আছে কুষ্টিয়াতে কোনদিন কাউকে অন্যায় করতে বলেনি আর কোন অন্যায়কে সমর্থনও করেনি। তারপরও কেউ যদি কোন অন্যায় কাজ করে থাকে। তার দায়ভার সম্পর্নভাবেই তার।তারা আদালতে জবানবন্দী দিয়েছে আমি তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।
Leave a Reply