1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. admin@wordpress.com : root :
  3. rijukushtia@gmail.com : riju :
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

কুষ্টিয়া পৌর মেয়র আনোয়ার আলী ও তার ছেলে পারভেজ আনোয়ারসহ পরিবারের ৪ সদস্যের সম্পদের তথ্য চেয়ে দুদকের চিঠি

  • আপডেট টাইমঃ বুধবার, ৩ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১১২ মোট ভিউ
ছবি: মেয়র আনোয়ার আলী ও তার ছেলে পারভেজ আনোয়ার

সত্যখবর ডেস্ক: কুষ্টিয়া পৌরসভার মেয়র আনোয়ার আলীসহ তাঁর পরিবারের চার সদস্যর স্থাবর সম্পদের তথ্য চেয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে এই চিঠি পৌঁছেছে।

এ সম্পর্কে আজ বিকেলে দুদকের কুষ্টিয়া সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নীলকমল পাল বলেন, সব প্রতিষ্ঠান থেকে তথ্য পাওয়ার পর মেয়রসহ তাঁর পরিবারের চার সদস্যের কাছে তাদের সম্পদের হিসাব চাওয়া হবে। এরপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মেয়র আনোয়ার আলী দীর্ঘদিন কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বর্তমানে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে তিনি কুষ্টিয়া পৌরসভার মেয়র হিসেবে আছেন। তাঁর ছেলে পারভেজ আনোয়ার ছাত্রলীগ ও যুবলীগের রাজনীতি করেছেন। বর্তমানে কোনো পদে নেই।

তিনি গত ৭ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন। এই আসনে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন পারভেজ আনোয়ার। নির্বাচনের পর মানববন্ধন করে ভোট কারচুপির অভিযোগ করেছিলে তাঁর বাবা মেয়র আনোয়ার আলী।

দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় সূত্র জানায়, ২০২২ সালের জুলাইয়ে দুদকের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কুষ্টিয়া পৌরসভার মেয়র আনোয়ার আলী, তাঁর স্ত্রী আকতার জাহান, ছেলে পারভেজ আনোয়ার ও ছেলের স্ত্রী নোশিন শারমিনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতি অভিযোগ আসে। তাঁদের বিরুদ্ধে পৌরসভার আদায় করা অর্থ উন্নয়নকাজে ব্যবহার না করে ভুয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে আত্মসাৎ করার অভিযোগ রয়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত শুরু হয়। এরই ধারাবাহিকতায় অভিযোগের অনুসন্ধান করতে নীল কমলকে কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ করা হয়। ১ এপ্রিল ওই কর্মকর্তা ওই ব্যক্তিদের স্থাবর সম্পদ অর্জনসংক্রান্ত রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চিঠি দিয়েছেন।

জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা, জেলা রেজিস্ট্রারসহ দেশের বিভিন্ন ব্যাংকে ওই চিঠি দেওয়া হয়েছে। এতে তাঁদের নামে কোনো জমি, প্লট, ফ্ল্যাট, দোকান বা কোন স্থাপনা বরাদ্দ বা কী পরিমাণ টাকা রয়েছে, তার তথ্য চাওয়া হয়েছে। এসব তথ্যের রেকর্ডপত্রের মূল কপির সত্যায়িত ছায়ালিপি চাওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠান হিসেবে সর্বোচ্চ সাত কর্মদিবসের মধ্যে এই তথ্য দিতে বলা হয়েছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com