1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. admin@wordpress.com : root :
  3. rijukushtia@gmail.com : riju :
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে রেমিট্যান্স এসেছে ৭৮ হাজার কোটি টাকা

  • আপডেট টাইমঃ বুধবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৪
  • ২৫ মোট ভিউ
চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে রেমিট্যান্স এসেছে ৭৮ হাজার কোটি টাকা
চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে রেমিট্যান্স এসেছে ৭৮ হাজার কোটি টাকা

শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের পর ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। এরই ধারাবাহিকতায় চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) রেমিট্যান্স এসেছে ৭৮ হাজার ২২ কোটি টাকা। এর মধ্যে জুলাইয়ে প্রবাসী আয়ে বড় ধাক্কা লাগে, এ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ২২ হাজার ৫২৬ কোটি টাকা। পরে আগস্ট থেকে রেমিট্যান্সে সুবাতাস বইতে শুরু করে, এ মাসে এসেছে ২৬ হাজার ৬৪০ কোটি টাকা ও সেপ্টেম্বরে ২৮ হাজার ৮৫৬ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গত তিন মাসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, জুলাই মাসে ১৯০ কোটি ডলার বা ১ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ২২ হাজার ৫২৬ কোটি টাকা। এর আগের মাস জুনে এসেছিল ২৫৪১ মিলিয়ন বা ২ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স। সে হিসাবে এক মাসের ব্যবধানে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় কমেছে ৬৩ কোটি ২০ লাখ ডলার বা ৭ হাজার ৪৫৭ কোটি টাকা।
আগস্ট মাসের পুরো সময়ে দেশে বৈধপথে রেমিট্যান্স এসেছে ২২২ কোটি (২ দশমিক ২২ বিলিয়ন) ডলার। যা তার আগের বছরের (আগস্ট-২০২৩) একই সময়ের চেয়ে ৬২ কোটি ডলার বেশি। গত বছরের আগস্ট মাসে এসেছিল প্রায় ১৬০ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স।
রেমিট্যান্সে আগস্টের ধারাবাহিকতা রয়েছে সদ্য বিদায়ী সেপ্টেম্বর মাসেও। সেপ্টেম্বরের পুরো সময়ে ২৪০ কোটি ৪৮ লাখ ডলার (২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন) পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা হিসাবে) ২৮ হাজার ৮৫৬ কোটি টাকার বেশি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন বলছে, রেমিট্যান্স পাঠানোয় প্রধান দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) প্রবাসী আয় আসে ১০৩ কোটি ২২ লাখ ১০ হাজার ডলারের। এর মধ্যে জুলাই মাসে এসেছিল ৩৩ কোটি ২৬ লাখ ৭০ হাজার ডলার। পরের মাস আগস্টে আসে ৩৩ কোটি ৭৭ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং সেপ্টেম্বরে আসে ৩৬ কোটি ১৮ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়।
রেমিট্যান্সের দ্বিতীয় দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) প্রবাসী আয় এসেছে ৯২ কোটি ৩ লাখ ৮০ হাজার ডলারে। এর মধ্যে জুলাই মাসে আসে ২৩ কোটি ৯০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। পরের মাস আগস্টে আসে ২৯ কোটি ৩৪ লাখ ৭০ হাজারের ডলার এবং সেপ্টেম্বরে আসে ৩৮ কোটি ৭৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার।
একইভাবে সরকারের পতনের পর রেমিট্যান্স বেড়ে যায় সৌদি আরব ও মালয়েশিয়া থেকে। সৌদি আরব থেকে জুলাই মাসে ২৪ কোটি ৪৬ লাখ ৫০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স এসে। আগস্ট মাসে আসে ২৬ কোটি ৮৭ লাখ ৫০ হাজার ডলারের প্রবাসী আয়। পরের মাসে সেপ্টেম্বরে আরও বেড়ে আসে ৩৪ কোটি ৫৪ লাখ ৬০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স।
অন্যদিকে, মালয়েশিয়া থেকে জুলাই মাসে রেমিট্যান্স আসে ১৩ কোটি ৬ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। পরের মাস আগস্টে এসেছিল ২৫ কোটি ১৯ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স আসেছ। সেপ্টেম্বর মাসে আসে ২৩ কোটি ৭২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়।
এছাড়া চলতি মাস অক্টোবরেও রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের গতি উদ্ধমূখী রয়েছে। অক্টোবরের প্রথম ৫ দিনে ৪২ কোটি ৫০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১০ কোটি ডলার বেশি। গত বছরের অক্টোবরের প্রথম ৫ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ৩২ কোটি ৫০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি মাস অক্টোবরের শুরুতেই প্রতিদিন গড়ে প্রায় সাড়ে ৮ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। এভাবে রেমিট্যান্স আসার ধারা অব্যাহত থাকলে মাস শেষে আড়াই বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে প্রবাসী আয়।
সদ্য বিদায়ী সেপ্টেম্বর মাসের পুরো সময়ে ২৪০ কোটি ৪৮ লাখ ডলার (২.৪০ বিলিয়ন) পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা হিসাবে) ২৮ হাজার ৮৫৬ কোটি টাকার বেশি।
দেশের ইতিহাসে একক মাসে সর্বোচ্চ ২৬০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০ সালের জুলাই মাসে। বছরওয়ারি হিসাবে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে ২০২০-২০২১ অর্থবছরে। ওই অর্থবছরে মোটি রেমিট্যান্স আসে ২৪ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার। আর চলতি বছরের জুন মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে মোট ২৫৪ কোটি ডলারের প্রবাসী আয় দেশে এসেছে।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে ১৯০ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স আসে। এছাড়া জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ মার্কিন ডলার। তার আগের মাস মে মাসে আসে ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। এছাড়া এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ, মার্চে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ, ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ এবং জানুয়ারিতে ২১১ কোটি ৩১ লাখ মার্কিন ডলার পাঠান প্রবাসীরা।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com