1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. admin@wordpress.com : root :
  3. rijukushtia@gmail.com : riju :
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

জরুরি পণ্য পরিবহন ছাড়া ভারতের সঙ্গে সমস্ত যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়ার প্রস্তাব

  • আপডেট টাইমঃ রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১
  • ১২৯ মোট ভিউ

জরুরি পণ্য পরিবহন ছাড়া ভারতের সঙ্গে সমস্ত যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়ার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।রোববার (২৫ এপ্রিল) মহাখালীতে বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবসের আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে ফাইজারের ১ লাখ ডোজ টিকা দেয়ার কথা জানিয়েছে কোভ্যাক্স। এছাড়া একই সময়ে সেরামের ২০ লাখ ডোজ আসার কথা জানিয়েছে বেক্সিমকো।খুরশীদ আলম বলেন, চীনের সিনোফারম ৫ লাখ উপহার নেয়া হবে। তবে প্রয়োগের বিষয়ে জাতীয় কমিটি সিদ্ধান্ত নেবে।এদিকে দেশে এর সংক্রমণ রোধে আপাতত ভারতের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধের পরামর্শ দিয়েছেন দেশের বিশিষ্টজনরা।

সময়নিউজকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগনিয়ন্ত্রণ বিভাগের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. বে-নজীর আহমেদ বলেন, বাংলাদেশের জন্য বড় ঝুঁকি হতে যাচ্ছে দুটোভাবে। একটা হলো ভারতে যে অসংখ্য সংক্রমণ হচ্ছে সেখান থেকে এ সংক্রমণটা আমাদের দেশে আসতে পারে। যেহেতু ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের যোগাযোগ অনেক বেশি। লাখ লাখ মানুষ যায় ভারতে। এটা হচ্ছে বড় ঝুঁকি।

এ স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের তাই পরামর্শ, এখনই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে বাংলাদেশকে। এ ক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে সীমান্ত আপাতত বন্ধ রাখার পরামর্শ তার। যদি তা সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে ভারত থেকে বাংলাদেশে কেউ আসলে ডাবল ডোজ টিকার সার্টিফিকেট বাধ্যতামূলক করার তাগিদ দেন তিনি।তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে যে নিজেদের সমস্যা আছে করোনার, তারওপর ভারত থেকে এসে সমস্যাটা যেন বেশি গভীর না করে। সে ব্যাপারে আমাদের খুব মনযোগ দেয়া উচিত। ভারত থেকে আসলে তাকে দুই ডোজ টিকার সার্টিফিকেট দেখানো উচিত।’

এ ছাড়া বাংলাদেশ থেকে কেউ যদি ভারতে যায় জরুরি প্রয়োজনে, সে ক্ষেত্রে তাকেও ডাবল ডোজ টিকার সার্টিফিকেট নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ তার।প্রসঙ্গত, দেশে প্রতিদিনই করোনা আক্রান্ত ও মৃত্যু রেকর্ড ছাড়াচ্ছে। সর্বাত্মক লকডাউনসহ নানা বিধিনিষেধে চলছে সংক্রমণের গতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা।পাশের দেশ ভারতেও করোনা মহামারিতে লাগাম ছাড়িয়েছে। করোনার নতুন রূপ ট্রিপল মিউট্যান্ট বা তিনবার রূপ পরিবর্তনকারী ভাইরাসটি ভয়াবহ হয়ে উঠেছে, যা অতি দ্রুত ছড়াচ্ছে এবং তিনগুণ বেশি শক্তিশালী হচ্ছে। এতে রোগীর মৃত্যু দ্রুত হচ্ছে বলেই মনে করছে কর্তৃপক্ষ। শিশুদেরও যা ভোগাচ্ছে।

এ পরিস্থিতিতে তার আশঙ্কা, ভারতের করোনার নতুন রূপ বাংলাদেশের জন্যও চরম ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com