1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. admin@wordpress.com : root :
  3. rijukushtia@gmail.com : riju :
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

রমজানে কোনো পণ্যের ক্রাইসিস থাকবে না : ভোক্তার ডিজি

  • আপডেট টাইমঃ রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৮ মোট ভিউ
রমজানে কোনো পণ্যের ক্রাইসিস থাকবে না : ভোক্তার ডিজি
রমজানে কোনো পণ্যের ক্রাইসিস থাকবে না : ভোক্তার ডিজি

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (গ্রেড-১) মোহাম্মদ আলীম আখতার খান বলেছেন, রমজানে কোনো পণ্যের ক্রাইসিস (সংকট) থাকবে না। এখন কথা হচ্ছে, ক্রাইসিস না থাকলেও দ্রব্যমূল্য বাড়বে কি না? আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব যেন ভোক্তাদের নাগালের মধ্যে মূল্য রাখা যায়।
আজ রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজশাহী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে রাজশাহী বিভাগে ক্যাবের ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ কার্যক্রম শক্তিশালীকরণের বিষয়ে ক্যাব নেতাদের বিভাগীয় ভোক্তা অধিকার সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, সম্প্রতি সময়ে আমরা দুইটি জিনিসের দাম নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিলাম। একটা হলো পেঁয়াজ, আর একটা আলু। আমরা সাধারণভাবে দ্রব্যমূল্যের ধারণা পেয়ে থাকি কৃষি বিপন্ন অধিদপ্তর থেকে। ২৭ টাকার মধ্যে কোল্ডস্টোরগুলোতে (হিমাগার) আলু রাখা হয়েছিল। এর সঙ্গে কোল্ডস্টোরের ভাড়া, পরিবহন ইত্যাদি মিলিয়ে সর্বোচ্চ ৪০ টাকায় বিক্রি করলে এটাকে যৌক্তিক মূল্য বলা হচ্ছে। তারপরেও এটাতে আরও কিছু লাভ ধরে সর্বোচ্চ ৪৫ টাকা করে দিয়েছে কৃষি বিপন্ন অধিদপ্তর। সেই দামে বিক্রির বিষয়ে আমরা আন্তরিক ছিলাম।
তিনি আরও বলেন, রংপুরের ময়নাকুটির কোল্ডস্টোরেজ থেকে ৪৫ টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি করতে বাধ্য করেছে। রাজশাহীতে পবার ইউএনও (উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা) ৪৫ টাকা দরে আলু বিক্রি করতে বাধ্য করেছেন। রাজশাহীতে ৪০টি কোল্ডস্টোরেজ রয়েছে। রাজশাহীর ৯টা উপজেলার মধ্যে একটি মাত্র উপজেলা এমন দামে আলু বিক্রি করতে পারলে, এটাকে আমরা অন্য উপজেলাগুলোর সঙ্গে এক কাতারে বিবেচনা করতে পারি না।

তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে এখনও পুরানো সংস্কৃতিটা পুরোপুরি পরিবর্তন হয়নি। গত মাসে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদে (স্থলবন্দর) গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে দেখেছি পেঁয়াজের মূল্য বৃদ্ধিতে যে আমদানি হচ্ছে তারমধ্যে ওয়ান থার্ড (তিনভাগের এক ভাগ) পেঁয়াজ নষ্ট। কিন্তু আমরা তখন পেঁয়াজের ক্রাইসিস মেনটেন করা জন্য কিনতে বাধ্য হয়েছি। পেঁয়াজ যে পরিমাণে আমদানি করা হয়েছিল সেটার ৩০ ভাগ নষ্টের পরেও বাকিগুলোর ১০০ করে মূল্য ধরা হয়েছিল। ফলে মূল্য কোনোভাবে কমানো যায়নি। পেঁয়াজগুলো এক অংশ প্রায় ভেজা আসত।
তিনি আরও বলেন, রমজানের গুরুত্বপূর্ণ পণ্য সয়াবিন তেল, চিনি, ছোলা, খেজুর, সেমাইসহ বেশ কিছু পণ্যের ডিউটি ও ট্যারিফ কমিয়েছে। কিছু কিছু পণ্যে প্রায় জিরোর কাছাকাছি ধরেছে। অনেকেই এলসি খুলেছেন, আমদানি করছেন। রমজানে কোনো পণ্যের ক্রাইসিস থাকবে না। আমাদের যে শক্তি আছে। তা দিয়ে আমরা ভোক্তাদের নাগালে দাম রাখার চেষ্টা করব। কিছু জিনিস আমাদের এখতিয়ারের বাইরে। সবকিছু যদি সঠিকভাবে চলে আমরা আশা করছি রমজানে ক্রাইসিস হবে না। এছাড়া মাংসের মূল্য যৌক্তিক মূল্যের বাইরে যেন না যায় সে বিষয়ে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সদস্যদের সজাগ থাকতে হবে।

কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি জামিল চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিতি ছিলেন- রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার (অতিরিক্ত সচিব) খোন্দকার আজিম আহমেদ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন রাজশাহী জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ক্যাবের রাজশাহী জেলা সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা মামুন। এসময় প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়াও ব্যবসায়ী প্রতিনিধির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com