1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. admin@wordpress.com : root :
  3. rijukushtia@gmail.com : riju :
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট কার্যালয়ে দুদকের অভিযানে যা মিলল

  • আপডেট টাইমঃ মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৫ মোট ভিউ
লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট কার্যালয়ে দুদকের অভিযানে যা মিলল
লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট কার্যালয়ে দুদকের অভিযানে যা মিলল

লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট কার্যালয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অভিযান পরিচলনা করা হয়েছে। নানা অভিযোগে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান চলাকালীন পরিচ্ছন্নতাকর্মী বাবর উল আলম পাসপোর্টের আবেদন জমা নেওয়ার কাজ করার তথ্য উঠে আসে।

একই সময় পাসপোর্ট অফিসের দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্য ও কয়েকজন কর্মকর্তা সেবা গ্রহীতাদের অহেতুক হয়রানিসহ অশোভন আচরণের সত্যতা মিলেছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে দুদক চাঁদপুর জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আজগর হোসেনের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আজগর হোসেন বলেন, একজন সেবাগ্রহীতা অভিযোগ করেছেন লক্ষ্মীপুর পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট করতে দালালের মাধ্যমে না এলে হয়রানির শিকার হতে হয়। পাসপোর্ট পেতেও লম্বা সময় অপেক্ষা করতে হয়। ওই গ্রাহক দুদকের প্রধান কার্যালয়ে অভিযোগ করেন। প্রধান কার্যালয়ের অনুমতিক্রমে আমরা লক্ষ্মীপুর পাসপোর্ট অফিসে অভিযান পরিচালনা করি।

তিনি বলেন, অভিযানের সময় অফিস চত্বরের ভেতরে দালালের উপস্থিতি পাইনি। তবে আমরা প্রাথমিকভাবে দেখতে পেয়েছি সেবাগ্রহীতারা খারাপ ব্যবহারের শিকার হচ্ছেন। এ বিষয়ে সহকারী পরিচালককে দেখার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কোনো দালালের মাধ্যমে সেবাগ্রহীতাদের যেন আসতে না হয়, এখানে এসে যেন কেউ বলতে না পারে যে আমরা মাধ্যম হয়ে এসেছি, এ ধরনের একটি নির্দেশনা দিয়েছি। অভিযোগ রয়েছে- দালালের মাধ্যমে যেসব আবেদন করা হয় তাতে সুনির্দিষ্ট কিছু চিহ্ন থাকে। কিন্তু আমরা বেশ কিছু আবেদন যাচাই করে তা পাইনি। তবে দু-একটি নোট পেয়েছি।

পরিচ্ছন্নতাকর্মীর বিষয়ে দুদকের সহাকারী পরিচালক বলেন, অফিসের আদেশ অনুযায়ী পরিচ্ছন্নতাকর্মী বাবর পাসপোর্ট আবেদনগুলো যাচাইয়ের কাজ করছেন। আমাদের ডকুমেন্টস দেখানো হয়েছে।

লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক একেএম আবু সাঈদ বলেন, দুদকের এটি নিয়মিত অভিযান। তারা আমাদের কাছে তথ্য জানতে চেয়েছেন। আমরা কীভাবে কাজ করছি তা বলাও আমাদের দায়িত্ব। আমরা তাদের সবকিছু বলেছি। তারা আমাদের বলেছেন- সেবাগ্রহীতারা যেন হয়রানি না হয়, এজন্য আমাদের আন্তরিকভাবে কাজ করতে। লোকের স্বল্পতা থাকায় পরিচ্ছন্নতাকর্মীকে দিয়ে বাড়তি কাজ করানো হয়। কাজটি জটিল না হওয়ায় তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com