1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. rijukushtia@gmail.com : riju :
শিরোনামঃ
হত্যার স‌ন্দেহ হওয়ায় গোরস্থা‌নে যাওয়ার প‌থে গৃহবধূর লাশ আট‌কে দিল পু‌লিশ অস্থির বাজার, দেশের বড় চালের মোকামে অভিযান ভিজিএফের কার্ড নিয়ে বিরোধে যুবক খুন, বিএনপি কর্মী গ্রেফতার কুমারখালীতে দুই হোটেল মালিককে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা হাসপাতালে ভর্তি দুই রোগী, কথা বলতে পারছেন না একজন কুষ্টিয়ায় ভ্যানচালক সেজে হত্যা মামলার আসামিকে ধরলো পুলিশ কুষ্টিয়ায় পাউবোর জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ কুষ্টিয়ায় সড়কে প্রাণ গেল ছাত্রদল নেতার রাজশাহী প্রেসক্লাব অবৈধ দখলমুক্ত করার দাবিতে জেলা প্রশাসকের বরাবর সাংবাদিকদের স্মারকলিপি প্রদান কুষ্টিয়ায় ঘুমের মধ্যেই সাপের কামড়, যুবকের মৃত্যু
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

স্ক্রিনশট আসল নাকি নকল, বোঝার উপায় কী?

  • আপডেট টাইমঃ শুক্রবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৬২ মোট ভিউ
স্ক্রিনশট আসল নাকি নকল, বোঝার উপায় কী?
স্ক্রিনশট আসল নাকি নকল, বোঝার উপায় কী?

বর্তমানে স্ক্রিনশটের নকল তৈরি করা অত্যন্ত সহজ বিষয়। অনলাইনে বিনামূল্যের টুল ব্যবহার করেই এসব করতে পারেন অনেকে। এখন অনেক বিশ্বাসযোগ্য স্ক্রিনশট স্ক্যাম বেড়িয়েছে। ফলে, অনেকেই পড়ে যান ফাঁদে। একটি স্ক্রিনশট আসল না নকল সেটি বোঝার জন্য একটি নির্দেশনামূলক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট হাও-টু গিক। চলুন জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত।

ডেস্কটপে নেওয়া স্ক্রিনশট

ডেস্কটপে নেওয়া স্ক্রিনশটের বিষয়ে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করুন। ক্রোম, ফায়ারফক্স, ও অন্যান্য অনেক ব্রাউজার সহজেই ওয়েব পেইজের কোড এডিট করতে দেয়। ফলে অনেকেই অল্প থেকে বিনা পরিশ্রমে, সহজেই ওয়েব পৃষ্ঠার যে কোনো উপাদান পরিবর্তন করতে পারেন। এটিকে ‘ইন্সপেক্ট এলিমেন্ট’ বলা হয়। ব্রাউজার কন্টেক্সট মেনু খুলতে ওয়েবসাইটের যেকোনো জায়গায় মাউস দিয়ে রাইট-ক্লিক করুন। এর নিচে ‘ইনস্পেক্ট’ অপশন পাবেন। ফোন স্ক্রিনের বিষয়টি কিছুটা ভিন্ন। বেশিরভাগ সময়, সরাসরি প্রযুক্তিগত টুল ব্যবহার না করেই বোঝার উপায় থাকে।

পিক্সেল অসঙ্গতি

জাল স্ক্রিনশট তৈরির সবচেয়ে সাধারণ উপায় হল ছবির ওপরে অন্য উপাদান কপি করে পেস্ট করা। এটি পিক্সেলের ছোট প্যাচ বা অসঙ্গতি তৈরি করে যা বাকি ছবির সঙ্গে ঠিকঠাক মেলে না। এ ক্ষেত্রে যে জিনিসের ওপর বাড়তি নজর দেবেন তা হল সংখ্যা বা অক্ষর। ছবিটি জুম করে সূক্ষ্ম অসঙ্গতিগুলো খুঁজে বের করুন। অনেক সময়ই কিছু অস্পষ্টতা বা তীক্ষ্ণতার অভাব খুঁজে পাবেন। আসল স্ক্রিনশটের সব জায়গায় একই রেজোলিউশন থাকবে। অস্বাভাবিক রং ও শ্যাডো বা ছায়ার পরিবর্তনও জাল স্ক্রিনশটের লক্ষণ হতে পারে।

ফন্ট ও স্পেসিং ভুল হতে পারে

সবার পক্ষে নির্দিষ্ট ফন্ট শনাক্ত করা কঠিন কাজ। একদম দক্ষ গ্রাফিক ডিজাইনারদেরও স্ক্রিনশটের ফন্ট খুঁজে পেতে সমস্যা হতে পারে। ফোন অ্যাপগুলো এরিয়াল বা টাইমস নিউ রোমানের মতো সাধারণ ফন্ট কমই ব্যবহার করে থাকে। ফলে, কেউ সঠিক ফন্ট খুঁজে না পেলে এমন সাধারণ চেহারার ফন্ট বসিয়ে এডিট করতে পারে। ফন্টের মতোই, এগুলো সঠিক সাইজ ও স্পেসিং নিয়েও সমস্যায় পড়তে হবে। নকল স্ক্রিনশটে নির্ভুলভাবে এসব মিলিয়ে ফেলা খুবই কঠিন কাজ। তাই এ ধরনের অসঙ্গতির দিকেও নজর রাখুন।

অপ্রাসঙ্গিক বস্তু থাকতে পারে

বেশিরভাগ ফোন অ্যাপ যখন আপডেট করা হয় সেগুলোর ইন্টারফেইস সব সময় সূক্ষ্ম বা ক্ষেত্র বিশেষে বড় আকারে পরিবর্তিত হয়। নকল স্ক্রিনশটে অনেক সময় একই অ্যাপের বিভিন্ন সংস্করণের ইন্টারফেইস মিলে যেতে পারে। আর কেউ কোনো নির্দিষ্ট অ্যাপ ইন্টারফেইস ভালোভাবে চিনে থাকলে সেখানকার অসঙ্গতিগুলো ধরে ফেলতে পারবেন।

রিভার্স সার্চ করুন

এখন কিছুটা টেকনিকাল দিকে যাওয়া যাক। যে নকল স্ক্রিনশট তৈরি করছে, হতে পারে সে ইন্টারনেট থেকেই আসল স্ক্রিনশট ডাউনলোড করে পরে পরিবর্তন করেছে। এ কারণেই সন্দেহ হলে স্ক্রিনশটের বিষয়ে অনলাইনে সার্চ করে নেওয়া ভালো অপশন। গুগল ইমেজেস বা টিনআই ব্যবহার করে স্ক্রিনশটটি অনলাইনে সার্চ করে দেখুন।

মেটাডেটা পড়ুন

মেটাডেটা হল একটি ছবির ফাইলের আইডির মত। ছবিটি কখন এবং কোন ডিভাইসে নেওয়া সেসব তথ্য দেখায় মেটাডেটা৷ ফোনের স্ক্রিনশট প্রায়ই মেটাডেটার মধ্যে ফোনের নাম যুক্ত করে। আর কেউ ছবিটি পরিবর্তন করলে এ মেটাডেটায় পরিবর্তন আসবে। কোনো ছবির মেটাডেটা দেখার জন্য, পিসি থেকে ফাইলের ওপর রাইট ক্লিক করুন। ‘প্রোপার্টিজ’ অপশনটি বেছে নিন। ‘ডিটেইলস’ ট্যাব থেকে মেটাডেটা দেখতে পারবেন। অনেক সময় বিভিন্ন মেসেজিং অ্যাপও ছবির মেটাডেটায় পরিবর্তন আনতে পারে। ফলে, ডিভাইসের নাম মেটাডেটায় না থাকলেই যে সেটি নকল এমন ভাবার কারণ নেই। বিষয় হল, মেটাডেটায় ছবি প্রেরকের ডিভাইসের নাম অক্ষত অবস্থায় থাকলে সেটি ভালো চিহ্ন।

 

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ

জড়িত সাবেক অধ্যক্ষ ও সভাপতি কুষ্টিয়া সিটি কলেজের ম্যানেজিং কমিটির হরিলুট ! স্যত খবর ডেস্ক : ১৮ জুন ২০২৫।। কুষ্টিয়া শহরের স্বনামধন্য বিদ্যাপীঠ কুষ্টিয়া সিটি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির বিরুদ্ধে কলেজ ফান্ডের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। নিয়মবহির্ভূতভাবে কুষ্টিয়া সিটি কলেজের উত্তরা ব্যাংক কুষ্টিয়া শাখা থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিন, ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি মতিউর রহমান মজনুসহ কলেজের কয়েকজন শিক্ষক এই ঘটনার সাথে জড়িত বলে অনুসন্ধানে তথ্য মিলেছে। অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই করে দেখা গেছে, স্বৈরাচার সরকার পতনের পর ১৯শে আগস্ট তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি এর মেয়াদ শেষ হয়। ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন কুষ্টিয়া পৌরসভার প্যানেল মেয়র, আওয়ামী লীগ নেতা মতিউর রহমান মজনু। ২০ আগস্ট থেকে কলেজটির এ্যাডহোক কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক । সভাপতি হিসেবে মতিউর রহমান মজনুর মেয়াদকাল শেষ হলেও কুষ্টিয়া সিটি কলেজের নামে চালু থাকা উত্তরা ব্যাংক কুষ্টিয়া শাখার চলতি হিসাব থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা তুলে নেয়া হয়েছে। কলেজটির চলতি হিসাব টিকে টাকা উত্তোলনে সাবেক সভাপতি মতিউর রহমান মজনুর স্বাক্ষর ব্যবহার করা হয়েছে। অনুসন্ধানে যার সত্যতা মিলেছে। ওই সময়কালে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন আন্তাজ উদ্দিন। অভিযোগ উঠেছে কলেজের সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিনের পূর্ণ সহযোগিতা নিয়ে সাবেক সভাপতি সহ ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা এই টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন। এছাড়াও সিটি কলেজের সম্মুখে কুষ্টিয়া রাজবাড়ী মহাসড়কের পাশে গড়ে ওঠা মার্কেট নির্মাণ ও দোকান বরাদ্দ নিয়েও ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা ও স্বজন প্রীতির অভিযোগ উঠেছে। কলেজটির সম্মুখে গড়ে ওঠা এই মার্কেটের দোকান বরাদ্দের ক্ষেত্রেও তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, সাবেক ভারপ্রাপ্ত দক্ষসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক নিজেদের নামে বরাদ্দ নেওয়ার পাশাপাশি, পরিবারের সদস্য ও নিকট আত্মীয়দের নাম পরিচয় ব্যবহার করেছেন। কলেজের কাছে থাকা দোকান বরাদ্দের তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা যায় সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মতিউর রহমান মঞ্জু, তার স্ত্রী, কন্যা সহ পরিবারের সদস্যদের নামে বেশ কয়েকটি দোকান বরাদ্দ নিয়েছেন। তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিনও সুযোগের সৎ ব্যবহার করতে ছাড়েননি। আন্তাজ উদ্দিন তার নিজের নামে দোকান বরাদ্দ নেওয়ার পাশাপাশি, তার স্ত্রী ছেলে ও পুত্রবধূর নামে বেশ কয়েকটা দোকান বরাদ্দ নিয়েছেন। বরাদ্দ নেওয়া একটি দোকান শেখ আমানত আলী নামে এক ব্যক্তির কাছে ১৪ লক্ষ বিক্রি করেন। অথচ এই দোকান ক্রয় করতে কলেজ ফান্ডে তিনি মাত্র চার লক্ষ টাকা জমা দেন। আওয়ামী লীগের দোষর সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিন দায়িত্বে থাকাকালীন সময়ে বিভিন্ন খাত তৈরি করে কলেজের অর্থ লুটপাট করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন অন্যান্য শিক্ষকরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন শিক্ষক এই প্রতিবেদকের কাছে অভিযোগ করেন, আন্তাসউদ্দিন মূলত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের কুষ্টিয়া ৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাহবুবুল আলম হানিফ ও তার ভাই আতাউর রহমান আতার ক্ষমতার অপব্যবহার করে ধরাকে সরা জ্ঞান করেন নি। ওই সময় প্রতিবাদ করারও সুযোগ ছিল না বলে শিক্ষকদের দাবি। এই প্রতিবেদকের হাতে আসা নথিপত্র পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, বিগত সরকারের শাসনামলে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও অধ্যক্ষের চেয়ারে বসে আওয়ামী লীগের এই দোসররা লক্ষ লক্ষ টাকা ভুয়া বিল ভাউচার তৈরি করে আত্মসাৎ করেছেন। একটি নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, কলেজের সম্মুখে যে মার্কেটটি নির্মাণ করা হয়েছে তার নির্মাণ ব্যয় দেখানো হয়েছে আনুমানিক ৩ কোটি ৪০ লাখ টাকার মত। অবাক করা বিষয় হচ্ছে, বরাদ্দকৃত দোকান থেকে উপার্জিত হয়েছে সমপরিমাণ অর্থ। অর্থাৎ দোকান বরাদ্দ থেকে আয় এবং ব্যয় কৌশলে একই দেখানো হয়েছে। মাঝখানে একাধিক দোকান বরাদ্দ নিয়ে নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার করেছেন তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ। কলেজের শিক্ষার্থী এই প্রতিবেদক কে জানান, আমরা যাদেরকে বাবা মায়ের পরেই সম্মানের জায়গায় রেখেছি সেই শিক্ষকরা কিভাবে এই ধরনের দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে পড়েছে ভাবতেই অবাক লাগছে। এই শিক্ষার্থী দাবি করেন, একজন দুর্নীতিগ্রস্ত শিক্ষক কখনো তার শিক্ষার্থীদের ভালো শিক্ষা দিতে পারেনা। বিষয়গুলো নিয়ে কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে চাপা খুব বিরাজ করছে। যা যেকোনো সময় গণবিস্ফোরণ আকার ধারণ করতে পারে বলে জানিয়েছেন ওই শিক্ষার্থী। অভিযোগের বিষয়ে কুষ্টিয়া সিটি কলেজের সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মতিউর রহমান মজনুর যোগাযোগ করা হলে তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নাম্বারটি বন্ধ হওয়া যায়। কলেজটির সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিন এই প্রতিবেদন এর কাছে দাবি করেছেন, তিনি যা করেছেন নিয়ম মেনেই করেছেন। কলেজ ফান্ডের টাকা ব্যাংক থেকে উত্তোলনে সাবেক সভাপতি স্বাক্ষর কেন ব্যবহার করা হয়েছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি তার কোন সদ্য দিতে পারেননি। সদত্তর মিলেনি তার এবং তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নামে বরাদ্দ হওয়া দোকানের বিষয়েও। কুষ্টিয়া সিটি কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ কামরুজ্জামান এই প্রতিবেদককে জানান, অভিযোগের বিষয়গুলো নিয়ে ইতিমধ্যে তারা কাজ শুরু করেছেন। প্রত্যেকটি অভিযোগ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্তপূর্বক অনিয়মের সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি নিশ্চিত করেন। কুষ্টিয়া সিটি কলেজের বর্তমান ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আবুল কালাম সাজ্জাদ এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, আমি দায়িত্ব গ্রহণ করার পর এই অনিয়ম তছরুপ ও স্বেচ্ছাচারিতার বিষয়গুলো অবগত হয়েছি। ইতিমধ্যে প্রত্যেকটি অভিযোগের পুঙ্খানুপুঙ্খ দালিলিক প্রমাণাদি যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত প্রত্যেকের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ম্যানেজিং কমিটির বর্তমান সভাপতি স্বীকার করেন, কুষ্টিয়া সিটি কলেজের অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সহ কলেজের কয়েকজন শিক্ষক জড়িত। ‌ অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত ব্যক্তিরাও যতই শক্তিশালী হোক না কেন প্রত্যেককে শাস্তির আওতায় আনা হবে। এই প্রতিবেদকের কাছে আসা কুষ্টিয়া সিটি কলেজে সংগঠিত অর্ধশতাধিক অনিয়ম দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। তথ্য যাচাই-বাছাই সহ পর্যালোচনা করে প্রত্যেকটি ঘটনা প্রকাশ করার দাবি জানিয়েছেন কলেজের শিক্ষক শিক্ষার্থী কর্মকর্তা সহ স্থানীয় সচেতন নাগরিক সমাজ।

© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com