1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. admin@wordpress.com : root :
  3. rijukushtia@gmail.com : riju :
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

ফুলবাড়ী রাবার ড্রাম নির্মাণে চৈত্র মৌসুমে সুবিধা পাবে কয়েক হাজার একর জমি

  • আপডেট টাইমঃ মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ২৫ মোট ভিউ
ফুলবাড়ী রাবার ড্রাম নির্মাণে চৈত্র মৌসুমে সুবিধা পাবে কয়েক হাজার একর জমি
ফুলবাড়ী রাবার ড্রাম নির্মাণে চৈত্র মৌসুমে সুবিধা পাবে কয়েক হাজার একর জমি

ফুলবাড়ী উপজেলার শিবনগর ইউপির ছোট যমুনা নদীটি খনন করে ভাটি এলাকার জানি পুরে রাবার ড্রাম নির্মাণ করলে কয়েক হাজার একর জমি চৈত্রি মৌসুমে সেচ সুবিধা পাবে। যমুনা নদীটি দেড়শ বছর ধরে খনন না করায় নদীর উপরের অংশে পলি জমে গেছে। চৈত্রি মৌসুমে এই নদীতে আর কোন পানি থাকেনা। ধুধু বালুচর। চর এলাকায় স্থানীয় লোকজনেরা বিভিন্ন ফসল উৎপাদন করেন। বর্তমান নদীটি খনন না করার ফলে নদীটি এখন মরা নদী হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। সরকার দেশের নদীগুলিকে খনন করে পানি ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করছে। কিন্তু ফুলবাড়ী উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া যমুনা নদীটি খননের কোন উদ্যোগ নেই। বর্ষা মৌসুমে নদী এলাকার কৃষকদের শতশত বিঘা জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। শিবনগর, খয়েরবাড়ী ও দৌলতপুর এলাকায় পানি উন্নয়ন বোর্ড নদীর দুই ধার রক্ষার্থে ব্লক দিয়ে তা প্রতিরোধ করতে পারে। কিন্তু ফুলবাড়ী এলাকায় পানি উন্নয়ন বোর্ড দিনাজপুর কোন কাজ কর্ম করছে না। ফলে নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে কৃষকদের শতশত বিঘা জমি। অপরদিকে নদীটি খনন করে ভাটি এলাকার জানিপুরে যমুনা নদীর উপর রাবার ড্রাম নির্মাণ করলে সারা বছর এই যমুনা নদীতে পানি সংরক্ষণ করা সম্ভব। আর এই পানি দিয়ে কৃষকেরা শতশত বিঘা জমি চাষাবাদ করতে পারবে। কিন্তু কবে নাগাদ এই রাবার ড্রাম নির্মাণ হবে এলাকাবাসী তা বলতে পারেনা। সারাবছর পানি ধারণ থাকলে মৎস্যজীবীরা মাছ চাষও করতে পারবে এবং তাদেরও জীবন জীবিকার পথ প্রশস্ত হবে। মাছ চাষীরা এখন বেকার হয়ে পড়েছে। কেননা এই নদীতে কোথাও কোন পানি থাকেনা। এলাকাবাসী বহুবার রাবার ড্রাম নির্মাণের জন্য এবং নদীটি খননের জন্য উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে এবং স্থানীয় প্রতিনিধিদেরকে বারবার বলা সত্ত্বেও এই এলাকার ছোট যমুনা নদীটি খনন কল্পে ও রাবার ড্রাম নির্মাণে কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না। যার কারণে বর্ষা মৌসুমে নদীতে পানি থাকলেও কিছুক্ষণের মধ্যে আবার পানি নেমে গেলেও সেই সাবেক চর জেগে ওঠে। এই নদীর পানি সংরক্ষণ করতে পারলে একদিকে যেমন কৃষকেরা লাভবান হবে অন্যদিকে মাছ চাষীরাও লাভবান হবে। এক শ্রেণির লোকজন নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করার ফলে চাষীদের জমি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। প্রশাসন জানলেও মাঝে মধ্যে ব্যবস্থা নিলেও আবারও অবৈধ বালু উত্তোলনকারীরা তাদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। এই নদীটি সংস্কার করার লক্ষ্যে স্থানীয় জনগণ পানি সম্পদ মন্ত্রী ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com