গণঅভ্যুত্থানে হতাহতদের ক্ষতিপূরণ, গণহত্যার বিচারসহ ৫ দফা দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও গণমিছিল করেছে গণঅধিকার পরিষদ, কুষ্টিয়া জেলা শাখা।
আজ বুধবার শহরের ফায়ার সার্ভিসের সামনে অবস্থিত দলীয় কার্যালয় থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন গণঅধিকার পরিষদ ও দলটির অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। তারা মিছিল নিয়ে এন এস রোড দিয়ে একতারা মোড়ে পৌঁছান। পরে সেখান থেকে যান কুষ্টিয়া পৌরসভা চত্বরের বিজয় উল্লাসে। সেখানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন দলটির নেতা-কর্মীরা।
গণঅধিকার পরিষদ কুষ্টিয়া শাখার সভাপতি আব্দুল খালেক বলেন, ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারের আমলে রাজপথে কারা সরব ছিল, কারা গণমানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলেছে তা সবারই জানা। বড় বড় রাজনৈতিক দল যখন নিশ্চুপ নীরবতা পালন করেছে, তখন গণঅধিকার পরিষদ মানুষের দাবি নিয়ে রাজপথে নেমে নির্যাতন- নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। তাই অবিলম্বে ওই ঘটনায় আহতদের সুচিকিৎসা, নিহতের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ ও দোষী ফ্যাসিস্ট আওয়ামী দোসরদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থানে গণঅধিকার পরিষদসহ ২৪ এর গণঅভ্যুত্থান ২০১৮ সালের ধারাবাহিকতা দাবি করে যুব অধিকার পরিষদের শাকিল আহমেদ তিয়াস বলেন, ২০১৮ না আসলে ২০২৪ হতো না। আর ২০১৮ সালের কোটা বিরোধী আন্দোলন যার হাতে গড়ে উঠেছিল, তিনি ভিপি নূর।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের কুষ্টিয়া শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক তৌকির আহমেদসহ গণঅভ্যুত্থানে আহত দলটির নেতাকর্মীরা।
Leave a Reply