1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. admin@wordpress.com : root :
  3. rijukushtia@gmail.com : riju :
শিরোনামঃ
রাজারহাটে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার ফটিকছড়িতে আগুনে পুড়ে ছাই ৮ দোকান ৫০ হাজার টন গম এলো আর্জেন্টিনা থেকে বিদেশে পালানো হত্যাকারীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা চাঁপাইনবাবগঞ্জে সব পেট্রোল পাম্প অনির্দিষ্টিকালের জন্য বন্ধ, দুর্ভোগে চালকরা শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় ফাঁসির ৯ আসামিসহ সাজাপ্রাপ্ত ৪৭ আসামিকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের স্মারকলিপি প্রদান নিখোঁজের ৩ দিন পর পুকুরে মিলল গৃহবধূর লাশ বাগেরগাটে গ্রাহকের টাকা আত্মসাৎ, ব্যাংক ব্যবস্থাপকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৭
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ নির্মাণে অনিয়ম,জড়িত কেউ অবসরে গেলেও শাস্তির  নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

  • আপডেট টাইমঃ বুধবার, ৬ অক্টোবর, ২০২১
  • ১১৩ মোট ভিউ

উইমেন ডেস্ক: বুধবার, ০৬ অক্টোবর ২০২১, ২২ আশ্বিন ১৪২৮  |

কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল নির্মাণ প্রকল্পে অনিয়মে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনিয়মে জড়িত কেউ অবসরে গেলে তাকেও শাস্তির আওতায় আনার নির্দেশ দেন সরকারপ্রধান।

মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রকল্পটির অনিয়ম নিয়ে বাস্তবায়ন, পরীবিক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রতিবেদন এবং প্রকল্পটির দ্বিতীয় সংশোধনী নিয়ে আলোচনার সময় প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশনা দেন।

কুষ্টিয়া মেডিকেল ও হাসপাতাল স্থাপনের সংশোধনী প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করেন একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বিফ্রিং করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য মামুন-আল-রশীদ, আর্থ-সামাজিক অবকাঠামো বিভাগের সদস্য মোসাম্মৎ নাসিমা বেগম এবং আইএমইডির সচিব প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তীসহ পরিকল্পনা কমিশনের অন্য সদস্যরা।

পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের অনিয়মে যারা জড়িত, তাদেরকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। এমনকি যদি কেউ অবসরে যায়, তাকেও শাস্তির আওতায় আনার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

এমএ মান্নান বলেন, চূড়ান্তভাবে নোটিশ দেওয়া হয়েছে যাতে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের কাজ বর্ধিত মেয়াদের মধ্যেই শেষ করা যায়। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন। যারা এই প্রকল্পের বিলম্বের ক্ষেত্রে জড়িত এবং নিয়মের বাইরে গিয়ে কাজ করেছেন তাদেরকে শাস্তির জন্য পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আবারও অনুরোধ জানানো হয়েছে। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীও শাস্তি দিতে বলেছেন, আবার কাজও চলমান রাখতে বলেছেন। যাতে এটি মৃত প্রকল্প না হয়।

তিনি বলেন, এতদিন প্রকল্পটি ঝুলে ছিল। স্থানীয়রাও অপেক্ষা করেছিলেন। স্থানীয় যারা রাজনীতি করেন, তারাও প্রকল্প শেষ না হওয়ায় লজ্জায় পড়েছিলেন। আমার সঙ্গে অনেকেই যোগাযোগ করেছেন।মঙ্গলবার সংশোধনী প্রস্তাবটি অনুমোদন হওয়ায় আশা করা যাচ্ছে কাজে গতি আসবে।

সূত্র জানায়, কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল স্থাপন প্রকল্পটি সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে মোট ২৭৫ কোটি ৪৩ লাখ ৫১ হাজার টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে ২০১২ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাস্তবায়নের জন্য ২০১২ সালের ৬ মার্চ একনেকে অনুমোদিত হয়।

এরপর প্রকল্পের মেয়াদ ব্যয় বৃদ্ধি ছাড়া প্রথম দফায় ২০১৫ সালের ডিসেমম্বর পর্যন্ত এবং দ্বিতীয় দফায় ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়। এরপর মোট ৬১১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে এবং বাস্তবায়ন মেয়াদ ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ বছর বাড়িয়ে প্রকল্পটির প্রথম সংশোধন করা হয়। এতেও শেষ হয়নি বাস্তবায়ন। ফলে ২০১৯ সালের জুনে প্রকল্পটির আন্তঃখাত সমন্বয় করা হয়।

কার্যক্রম বিভাগ ২০২০ সালের ২২ জুন প্রকল্পটির মেয়াদ ব্যয় বৃদ্ধি ছাড়া ২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত এক বছর বৃদ্ধি করে। পরবর্তীতে দ্বিতীয় সংশোধনের মাধ্যমে প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ৭৪২ কোটি টাকা এবং মেয়াদ ২০১২ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারণ করে প্রস্তাব পাঠানো হয়। এই প্রস্তাবের ওপর ২০২০ সালের ১২ মার্চ প্রথম প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি (পিইসি) সভা অনুষ্ঠিত হয়। পুনঃগঠিত উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবে (ডিপিপি) প্রথম পিইসি সভার সিদ্ধান্ত সঠিকভাবে প্রতিপালন না করায় ২০২০ সালের ২৬ আগস্ট দ্বিতীয় পিইসি সভা অনুষ্ঠিত হয়।

দ্বিতীয় পিইসি সভার সিদ্ধান্তের আলোকে পুনঃগঠিত ডিপিপি চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত একনেক সভায় উপস্থাপন করা হয়। এ সময় এই প্রস্তাব অনুমোদন না করে প্রকল্পের বাস্তবায়ন দেরি হওয়ার কারণ এবং দায়দায়িত্ব নিরূপণ করে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া এবং ভালোভাবে পরীক্ষা করে প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য যথানিয়মে পুনরায় একনেকে উপস্থাপনের নির্দেশনা দেওয়া হয়।

একনেক সভার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৫ জানুয়ারি আইএমইডির সচিবকে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়। এই প্রতিবেদন পাঠানো হয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে। এরপর প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশ নিয়ে স্বাস্থ্য এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে ৬৮২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা ব্যয় ধরে প্রকল্পটি সংশোধনী প্রস্তাব অনুমোদ দেওয়া হয়েছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com