1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. admin@wordpress.com : root :
  3. rijukushtia@gmail.com : riju :
শিরোনামঃ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মানববন্ধনে সংবাদ সংগ্রহে গিয়ে হামলার শিকার সংবাদকর্মী আলি হোসেন  কুষ্টিয়ায় গণঅভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে হেলথ কার্ড ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, দুই লাখ টাকা জরিমানা চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিন সদস্যের এক মাদকচক্র: পরিবার নয়, যেন মাদকের “হেডকোয়ার্টার”! কুষ্টিয়ায় নারী সহকর্মীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলতে কৃষি ব্যাংক কর্মকর্তা রাসেলের কুকীর্তি ভুক্তভোগী নারীর থানায় অভিযোগ দায়ের মিরপুরে নিজের জমি রক্ষার্থে সংবাদ সম্মেলন মিরপুর উপজেলা উন্নয়ন কমিটি গঠন কুষ্টিয়ার বাজারে কমেছে সব প্রকার সবজির দাম কুষ্টিয়ার মিরপুরে বজ্রাপাতে কলেজ ছাত্র নিহত কুষ্টিয়ায় বিএটিবির কারখানা চালুর দাবীতে মানববন্ধন 
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

উইঘুর নিপীড়ন নিয়ে এইচআরডব্লিউর প্রতিবেদন

  • আপডেট টাইমঃ মঙ্গলবার, ২০ এপ্রিল, ২০২১
  • ১৫১ মোট ভিউ

চীনের উইঘুর ও অন্যান্য তুর্কিক মুসলমানদের বিরুদ্ধে ভয়াবহ নিপীড়নের ঘটনাকে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।
জিনজিয়ান অঞ্চলের ‘পুনঃশিক্ষণ’ শিবির নামে সংখ্যালঘু ১০ লাখের বেশি উইঘুর নারী-পুরুষকে বন্দি করে ব্যাপক নির্যাতন নিয়ে নিউইয়র্কভিত্তিক সংস্থাটি ৫৩ পৃষ্ঠার একটি প্রতিবেদন বের করেছে।

সোমবার প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, উইঘুর ও অন্যান্য তুর্কিভাষী মুসলমানদের গুম, নজরদারি, পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন করে থাকা, জোর করে কাজ করানো, যৌন হয়রানি ও সন্তান ধারণের অধিকার থেকে বঞ্চিত করাসহ নানা নিপীড়নের শিকার হতে হচ্ছে।
প্রতিবেদন মতে, অন্তত ১০ লাখ মানুষকে ৩০০ থেকে ৪০০ বন্দি শিবিরে রাখা হয়েছে। সেসব মা-বাবাকে এসব শিবিরে রাখা হয়েছে তাদের শিশুদের অনেককে সরকারি প্রতিষ্ঠানে নেওয়া হয়েছে।
এইচআরডব্লিউ’র চীন পরিচালক সোফি রিচার্ডসন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, পরিষ্কার ভাষায় যদি বলি, মানবতাবিরোধী অপরাধের মতো গুরুতর অপরাধ করা হয়েছে বেসামরিক লোকদের ওপর। তাদের ওপর ধারাবাহিক ও বিস্তৃত আক্রমণের অংশ হিসেবে এটি করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক আইনের বিবেচনায় এগুলো মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।
আন্তর্জাতিক আইনের মাপকাঠিতে জিনজিয়াংয়ে চীন সরকারের ‘গণহত্যার অভিপ্রায়’ ছিল কি না, তা প্রমাণের জন্য পর্যাপ্ত তথ্য সংস্থাটির গবেষণায় নেই বলে প্রতিবেদনে এ বিষয়ে কিছু বলা হয়নি।
তবে, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডার পার্লামেন্ট, বেলজিয়াম ও নেদারল্যান্ড এবং অন্যান্য মানবাধিকার সংস্থা ইতোমধ্যে জিনজিয়াংয়ে বেইজিংয়ের কর্মকাণ্ডকে ‘গণহত্যা’ বলে অভিহিত করেছে।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও কানাডাসহ বেশ কয়েকটি দেশ এ বিষয়ে চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
বিভিন্ন মানবাধিকার গোষ্ঠী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, জিনজিয়াংয়ে ১০ লাখ উইঘুরসহ অন্যান্য তুর্কিক মুসলমানকে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের নামে আটক করে ভয়াবহ নির্যাতন করা হচ্ছে। তাদের জবরদস্তিমূলক মগজধোলাই ও হরমোন পরিবর্তন করে সংখ্যাগরিষ্ঠ হানদের সমজাতীয় করা হচ্ছে।
মানবাধিকার সংগঠনগুলোর অভিযোগ, চীন সরকার ধীরে ধীরে উইঘুরদের ধর্মীয়সহ অন্যান্য স্বাধীনতা কেড়ে নিচ্ছে। জিনজিয়ানের শিবিরে উইঘুর নর-নারীকে সবসময় কড়া নজরদারির মধ্যে রাখা হয়।
শিবিরে তাদের ওপর নানা নির্যাতন-নিপীড়ন চালানো হয়। সেখানে তাদের প্রজনন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। জোর করে তাদের বিশেষ মতবাদ শেখানো হচ্ছে।
Aa

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com