1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. admin@wordpress.com : root :
  3. rijukushtia@gmail.com : riju :
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

কুষ্টিয়ায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

  • আপডেট টাইমঃ মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ৯৭ মোট ভিউ
কুষ্টিয়ায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
কুষ্টিয়ায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

কুষ্টিয়ায় এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে রমজান আলী মন্ডল (৫০) নামে এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে আসামিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও ২ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে কুষ্টিয়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম একমাত্র আসামির উপস্থিতিতে ওই রায় ঘোষণা করেন।

দন্ডাদেশ প্রাপ্ত আসামি রমজান আলী মন্ডল কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর উপজেলার চিথলিয়া পূর্বপাড়া গ্রামের মৃত হারেজ আলী মন্ডলের ছেলে।

ট্রাইব্যুনালের অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট কাজী সাইফুদ্দিন বাপি মামলার নথির বরাত দিয়ে জানান, ভুক্তভোগী স্কুল ছাত্রী ২২জুলাই ২০১৯ তারিখে বেলা ১২.০০ টার দিকে আসামির বাড়ির পাশে ফাঁকা জায়গায় এক প্রতিবেশী বান্ধবীর সাথে খেলা করছিল। এসময় ভুক্তভোগী ছাত্রী ও তার বান্ধবীকে আসামি তার বাড়িতে একটি ঘরে নিয়ে যায়। এরপর ভুক্তভোগীকে রেখে প্রতিবেশী বান্ধবীকে ০২ টাকা দিয়ে দোকানে মিষ্টি কিনতে পাঠায়। ওই বান্ধবী দোকান থেকে ফিরে আসামির ঘরে ঢুকে দেখতে পায় আসামি ভুক্তভোগী ছাত্রীকে ধর্ষনের চেষ্টা করছে। তখন সে দৌড়ে ভুক্তভোগীর বাড়িতে গিয়ে ঘটনার বিষয়ে বলেন। এরপর ভুক্তভোগীর মা দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় । ভুক্তভোগী ছাত্রীর মা চিৎকার করলে আসামি তাঁকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এসময় স্থানীয় জনতা তাকে আটক করে মারধর করে ও পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে মিরপুর থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছায় এবং আসামিকে পুলিশি হেফাজতে নেন। ওই ঘটনায় ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীর মা বাদী হয়ে রমজান আলী মন্ডলকে একমাত্র আসামি করে মিরপুর থানায় একটি ধর্ষণের মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে মিরপুর থানা পুলিশ একই বছরের ২৩ আগস্ট আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। বিচারিক পর্যায়ে বাদী, ভুক্তভোগী, চিকিৎসক ও তদন্ত কর্মকর্তাসহ নয় জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়।

কুষ্টিয়া নারী ও শিশু অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট কাজী সাইফুদ্দিন বাপি বলেন, ” আদালতের রায়ে আমরা সন্তুষ্ট হয়েছি, সুবিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই রায়ের মাধ্যমে সমাজে এ ধরনের অপরাধ কমে আসবে। “

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com