1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. admin@wordpress.com : root :
  3. rijukushtia@gmail.com : riju :
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

দেশের ৩ জেলার বিভিন্ন গ্রামে রোজা শুরু

  • আপডেট টাইমঃ সোমবার, ১১ মার্চ, ২০২৪
  • ১১৯ মোট ভিউ
দেশের ৩ জেলার বিভিন্ন গ্রামে রোজা শুরু

সত্যখবর ডেস্ক: বাংলাদেশের তিন জেলার বিভিন্ন গ্রামে রোজা পালন করা হচ্ছে। এসব গ্রামের নির্দিষ্ট কিছু পরিবারের সদস্যরা রোববার (১০ মার্চ) তারাবির নামাজ পড়েছেন। মাঝরাতে তারা সেহরি খেয়ে সোমবার (১১ মার্চ) রোজা পালন করছেন। সৌদি আরবে সঙ্গে মিল রেখে এ ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা পালন করছেন তারা।

জানা গেছে, সৌদি আরবে পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ায় আজ সোমবার থেকে দেশটিতে রোজা পালন শুরু হয়েছে। এ খবরে চাঁদপুর, নোয়াখালী ও ফরিদপুরের বিভিন্ন গ্রামে রোজা পালন শুরু হয়।

গ্রামগুলোর মধ্যে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ, সাদ্রা দরবারের আশপাশের গ্রাম, মতলব উত্তরের দেওয়ানকান্দি, নোয়াখালী পৌরসভা লক্ষ্মীনারায়ণপুর ও হরিনারায়ণপুর গ্রাম, বেগমগঞ্জ উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বসন্তবাগ ও ফাজিলপুর গ্রাম, বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ও রুপাপাত ইউনিয়নের কাটাগড়, সহস্রাইল, মাইটকুমড়া, ভুলবাড়িয়া, রাখালতলী, বারাংকুলা, দড়ি সহস্রাইল এবং আলফাডাঙ্গা উপজেলার ইছাপাশা ও শুকুরহাটা গ্রাম। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি গ্রামে রোজা রাখছেন স্থানীয়রা।

এ বিষয়ে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জের সাদ্রা দরবার শরিফের পীরজাদা ড. বাকী বিল্লাহ মিশকাত চৌধুরী বলেন, আগাম রোজা ও দুই ঈদ পালনের প্রবর্তক মাওলানা ইসহাক (রহ.)। প্রথম চাঁদ দেখার ভিত্তিতে রোজা, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা উদযাপনের নিয়ম চালু করেন। সৌদি আরবে পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখার খবর পেয়েছি। তাই রোজা রাখছি।

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার বোয়ালমারীর কাটাগড় গ্রামের বাসিন্দা মাহিদুল হক বলেন, যারা মির্জাখিল পীরের অনুসারী তারা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা রাখা, ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেন। সেই হিসেবে সৌদি আরবে রোজা শুরু হওয়ায় আমাদের ১৩ গ্রামেও রোজা শুরু হয়েছে।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯২৮ সালে চাঁদপুরে আগাম রোজা রাখাসহ ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা পালনের নিয়ম চালু করেন সাদ্রা দরবার শরিফের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইসহাক (রা.)। তার অনুসারীরা এ প্রথা টিকিয়ে রাখেন। ধীরে ধীরে বাংলাদেশের বিভিন্ন গ্রামে এ প্রথা ছড়িয়ে পড়ে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com