1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. admin@wordpress.com : root :
  3. rijukushtia@gmail.com : riju :

নিয়োগ পরীক্ষায় যাই হোক না কেন সাবিনা ইয়াসমিন-ই হচ্ছেন কুষ্টিয়া হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক

  • আপডেট টাইমঃ শনিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৪
  • ৫৫ মোট ভিউ
নিয়োগ পরীক্ষায় যাই হোক না কেন সাবিনা ইয়াসমিন-ই হচ্ছেন কুষ্টিয়া হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক

সত্যখবর ডেস্ক: কুষ্টিয়া হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আজ শনিবার (৩০ মার্চ) কুষ্টিয়া হাইস্কুলে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে। অভিযোগ উঠেছে এই নিয়োগ পরীক্ষায় যাই হোক না কেন শেষ পর্যন্ত প্রধান শিক্ষক হিসাবে ওই স্কুলেরই সহকারী শিক্ষিকা সাবিনা ইয়াসমিনকে প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হবে বলে অভিযোগ উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে।

সাবিনা ইয়াসমিন কয়েক দিন আগের স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। কিন্তু গোপনে প্রধান শিক্ষক হিসাবে নিয়োগের প্রায় সব প্রক্রিয়া চুড়ান্তেই কারনেই তিনি সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন।

জানা যায়, এর আগে কুষ্টিয়া হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন খলিলুর রহমান। গতবছর ৩০ এপ্রিল ২০২৩ এ অবসরে গেছেন। এই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্কুলের পজিশন জায়গা বিক্রি, স্কুলটি বেপরোয়া মার্কেট তৈরি, স্কুলকে ছোট করে ফেলা ও পুকুর ভরাটসহ দুদকের দুর্নীতি মামলা কাঁধে নিয়ে অবসরে যান। তার অবসরের পর থেকেই প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন সহকারী প্রধান শিক্ষিকা সাবিনা ইয়াসমিন। এখন প্রধান শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণা দিলে কুষ্টিয়া হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক নিয়োগে আবেদন করেছে মাত্র ৬ জন। এত কম সংখ্যক আবেদন পড়ায় সন্দেহ আরো ঘনীভূত হয়েছে।

কুষ্টিয়া হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষকা সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ৬ জনের আবেদন পাওয়া গেছে। এখন তো প্রশাসনের মাধ্যমে পরীক্ষা। আগে নিয়ম আর নাই এখন নতুন পরিক্রমে পরীক্ষা হবে। এখনকার যা সিস্টেম তাতে কারোরই অন্যভাবে প্রধান শিক্ষিকা হওয়ার সুযোগ নাই। সৃষ্টিকর্তা যদি আমার তদবিরে রাখে তাহলে আমার হবে নাইলে যা তোর ফিরে থাকবে সে হবে। নতুন যে কারিকুলাম আসছে তাতে ১০ বছর সহকারী শিক্ষক ও ৩ বছর সহকারী প্রধান শিক্ষকের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিষ্টেট সম্পূর্ণ কার্যের পরিচালনা করবেন। এখানে অন্য কিছু হওয়ার সুযোগই নেই।

এ বিষয়ে কুষ্টিয়া হাই স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি বলেন, আগামীকাল প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি থাকবে, ডিজির প্রতিনিধি থাকবে, উপজেলা প্রতিনিধি থাকবে, ম্যানেজিং কমিটি থাকবে। প্রতিজনের হাতে মাত্র দুই মার্ক করে থাকবে। লিখিত পরীক্ষা হবে আশি মার্কের। যেসব প্রতিনিধিরা থাকবে সবাই প্রশ্ন করবে তারপর প্রশ্নগুলোর কম্বিনেশন হবে। বিষয়টি আগের মত আর সোজা নেই।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com