সংক্ষিপ্ত আকারে হলেও প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা নেওয়া হবে। পরীক্ষা সংক্রান্ত সব প্রস্তুতি রয়েছে সরকারের। তবে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে গতবারের মতো মূল্যায়ন করা হবে। আজ সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলমান সাধারণ ছুটি আরেক দফা বাড়ানোর চিন্তাভাবনা করছে সরকার। করোনা সংক্রমণের হার পাঁচ শতাংশের বেশি এবং সংশ্লিষ্টদের টিকা দেয়া কার্যক্রম চলমান থাকায় আপাতত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলতে চায় না শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে পাঠদানের জন্য উপযোগী করে তুলতে প্রস্তুতি শুরু করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে আজ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষককে উপস্থিত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অপরদিকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার উপযুক্ত রাখতে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দ্রুত খুলে দিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রোগ্রাম (কর্মসূচি) ঠিক করছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। আজ সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
আগামী ১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে না দিলে আমরণ অনশনের ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহীর শিক্ষার্থীরা। আজ বেলা ১১টার দিকে নগরীর সাহেব বাজার জিরো পয়েন্টে এক সংবাদ সম্মেলনে এই
সশরীরে নয়, অনলাইনেই অনার্স-মাস্টার্সের চূড়ান্ত পরীক্ষার অনুমোদন দিয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) কর্তৃপক্ষ। আজ বিকেলে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের সভাপতিত্বে বিভিন্ন অনুষদের ডিনদের নিয়ে অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত
মহামারির সংক্রমণ তাণ্ডবের মাঝে চলতি বছরের এইচএসসি ও আলিম পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হয়েছে। আজ থেকে শুরু হওয়া এইচএসসি ও আলিমের ফরম পূরণের এই কার্যক্রম একটানা চলবে ২৫ আগস্ট পর্যন্ত।
সংক্ষিপ্ত আকারে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) পরীক্ষা নেয়া হতে পারে। অটোপাস না দিয়ে শিক্ষার্থীদের নিজ ক্লাসে বসে এ পরীক্ষা আয়োজন করে সেটি মূল্যায়নের ভিত্তিতে পিইসির সার্টিফিকেট দিতে চায় প্রাথমিক ও
মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণে টালমাটাল সময়ের মাঝে গত বছরের ১৭ মার্চ থেকেই বন্ধ দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এই সময়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রম পরিচালনা করছে সরকার। এরই অংশ
করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) মহামারির কয়েক ধাপে টালমাটাল অবস্থা ছিল ভারতের। করোনার তৃতীয় ধাপে সবচেয়ে বেশি নাজুক পরিস্থিতি ছিল দেশটিতে। এখন অনেকটা স্থিতিশীল হলেও দৈনিক সংক্রমণ ৪০ হাজারের ঘরে ওঠানামা করছে। করোনায়