1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. rijukushtia@gmail.com : riju :
শিরোনামঃ
জুলাই নিয়ে ফেসবু‌কে আপ‌ত্তিকর‌ পোস্ট করা সেই পুলিশ সদস্য বরখাস্ত হত্যার স‌ন্দেহ হওয়ায় গোরস্থা‌নে যাওয়ার প‌থে গৃহবধূর লাশ আট‌কে দিল পু‌লিশ অস্থির বাজার, দেশের বড় চালের মোকামে অভিযান ভিজিএফের কার্ড নিয়ে বিরোধে যুবক খুন, বিএনপি কর্মী গ্রেফতার কুমারখালীতে দুই হোটেল মালিককে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা হাসপাতালে ভর্তি দুই রোগী, কথা বলতে পারছেন না একজন কুষ্টিয়ায় ভ্যানচালক সেজে হত্যা মামলার আসামিকে ধরলো পুলিশ কুষ্টিয়ায় পাউবোর জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ কুষ্টিয়ায় সড়কে প্রাণ গেল ছাত্রদল নেতার রাজশাহী প্রেসক্লাব অবৈধ দখলমুক্ত করার দাবিতে জেলা প্রশাসকের বরাবর সাংবাদিকদের স্মারকলিপি প্রদান
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

খালেদা ও তারেকের  শিক্ষার আলো নেই বলেই মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে: মাহবুবউল আলম হানিফ

  • আপডেট টাইমঃ মঙ্গলবার, ৫ অক্টোবর, ২০২১
  • ১৪৯ মোট ভিউ

উইমেন ডেস্ক: মঙ্গলবার, ০৫ অক্টোবর ২০২১, ২১ আশ্বিন ১৪২৮  |

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও তার বড় ছেলে তারেক রহমান শিক্ষিত না হওয়ায় মানুষ পুড়িয়ে মারার মতো পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড চালাতে পেরেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ।

তিনি বলেন, খালেদা জিয়া শিক্ষিত না হওয়ায় নিজের পুত্রকেও শিক্ষিত করতে পারেননি। যার কারণে তারা ২০১৫ সালে সাড়ে ৩০০ নিরপরাধ মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। তাদের মাঝে শিক্ষার আলো নেই বলেই তারা এমন জঘন্য পৈশাচিক কাজ করতে পেরেছে। তারা প্রতিপক্ষকে হত্যার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসতে চায়। আজীবন ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। এখনো তাদের সেই মানসিকতা রয়েই গেছে।

মঙ্গলবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের সেমিনার কক্ষে বিশ্ব শিক্ষক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর দৃষ্টিতে শিক্ষকদের মর্যাদা শীর্ষক সেমিনারে অংশ নিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সেমিনারটির আয়োজন করে স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ (স্বাশিপ)।

হানিফ বলেন, দেশের সর্ব্বোচ্চ আদালত কেয়ারটেকার পদ্ধতি বাতিল করেছে। আদালতের সিদ্ধান্তের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই। আগামী নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে। আমরা চাই সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন হোক। জনগণ যাদের ভালোবাসবে তাদের নির্বাচিত করবে।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু জানতেন দেশকে এগিয়ে নিতে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। সোনার বাংলা গড়তে সোনার মানুষ দরকার। আর সেই সোনার মানুষ শিক্ষকরাই তৈরি করেন। তিনি শিক্ষকদের গুরুত্ব দিতেন, সম্মান করতেন। শিক্ষকদের প্রতি তার অসীম শ্রদ্ধা ছিল। যা বিভিন্ন সময়ে তার লেখার মধ্যদিয়ে প্রকাশ পেয়েছে।

আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৬ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণ করেছেন। ৩২৫টি উচ্চ বিদ্যালয় ও ৩৩১টি কলেজকে জাতীয়করণ করেছেন। প্রায় সাড়ে ৪ হাজার শিক্ষক এমপিওভুক্ত করেছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা শিক্ষকদের প্রতি শ্রদ্ধা, ভালোবাসা থেকে নৈতিক দায়িত্ব পালন করছেন।

বিএনপি-জামায়াত সরকারের সমালোচনা করে হানিফ বলেন, আমাদের দুর্ভাগ্য বাংলাদেশে একটা ঘাটতি আছে। তারা ক্ষমতায় এসে শিক্ষক হিসেবে অযোগ্যদের নিয়োগের মাধ্যমে পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে। তাদের এসব নিয়োগের কারণে মফস্বল পর্যায়ে শিক্ষার মান নিচে নেমে গেছে।

তিনি বলেন, ভালো মানুষ হতে হলে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। দেশের সবচেয়ে বড় দুই দলের কথা যদি বলি, আমাদের প্রধানমন্ত্রী ৮১ সালে বাংলাদেশ এসে শত ব্যস্ততার মাঝেও সন্তানদের লেখাপড়া শিখিয়েছেন। যার কারণে আজ প্রধানমন্ত্রী পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় তথ্য-প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করছেন। আর সায়মা ওয়াজেদ পুতুল অটিজম নিয়ে জাতিসংঘে কাজ করছেন। অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়া নিজেও লেখাপড়া শিখে নাই, সন্তানদেরও শিখায়নি। তার শিক্ষা নাই বলে জাতির পিতার শাহাদাত দিবসে মিথ্যা জন্মদিন পালন করেন। তার মধ্যে যদি নূন্যতম শিক্ষা থাকতো তাহলেও সে শোক দিবসে জন্মদিন পালন করতো না। স্কুল সার্টিফিকেট, পাসপোর্টে কোথাও তার জন্ম আগস্ট মাসে এটা উল্লেখ নেই। তার যদি শিক্ষা থাকতো তাহলে এটা করতে পারতো না।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের উদ্দেশ্যে হানিফ বলেন, আপনি সজ্জন ব্যক্তি, শিক্ষিত মানুষ। আপনার মাঝে শিক্ষার আলো আছে। একজন অশিক্ষিত মানুষের নির্দেশনায় আপনি কথা বলেন এটা জাতি প্রত্যাশা করে না। আসলে তাদেরও কিছু করার নেই কারণ তারা পৈশাচিক মানসিকতা সম্পন্ন সন্ত্রাসী তারেক জিয়ার কাছে জিম্মী।

সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব নজরুল ইসলাম খান, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক শেখ আব্দুস সালাম, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মশিউর রহমান। সেমিনারে লিখিত প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন স্বাশিপ সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু। সেমিনার সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক সাজিদুল ইসলাম।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ

জড়িত সাবেক অধ্যক্ষ ও সভাপতি কুষ্টিয়া সিটি কলেজের ম্যানেজিং কমিটির হরিলুট ! স্যত খবর ডেস্ক : ১৮ জুন ২০২৫।। কুষ্টিয়া শহরের স্বনামধন্য বিদ্যাপীঠ কুষ্টিয়া সিটি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির বিরুদ্ধে কলেজ ফান্ডের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। নিয়মবহির্ভূতভাবে কুষ্টিয়া সিটি কলেজের উত্তরা ব্যাংক কুষ্টিয়া শাখা থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিন, ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি মতিউর রহমান মজনুসহ কলেজের কয়েকজন শিক্ষক এই ঘটনার সাথে জড়িত বলে অনুসন্ধানে তথ্য মিলেছে। অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই করে দেখা গেছে, স্বৈরাচার সরকার পতনের পর ১৯শে আগস্ট তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি এর মেয়াদ শেষ হয়। ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন কুষ্টিয়া পৌরসভার প্যানেল মেয়র, আওয়ামী লীগ নেতা মতিউর রহমান মজনু। ২০ আগস্ট থেকে কলেজটির এ্যাডহোক কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক । সভাপতি হিসেবে মতিউর রহমান মজনুর মেয়াদকাল শেষ হলেও কুষ্টিয়া সিটি কলেজের নামে চালু থাকা উত্তরা ব্যাংক কুষ্টিয়া শাখার চলতি হিসাব থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা তুলে নেয়া হয়েছে। কলেজটির চলতি হিসাব টিকে টাকা উত্তোলনে সাবেক সভাপতি মতিউর রহমান মজনুর স্বাক্ষর ব্যবহার করা হয়েছে। অনুসন্ধানে যার সত্যতা মিলেছে। ওই সময়কালে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন আন্তাজ উদ্দিন। অভিযোগ উঠেছে কলেজের সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিনের পূর্ণ সহযোগিতা নিয়ে সাবেক সভাপতি সহ ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা এই টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন। এছাড়াও সিটি কলেজের সম্মুখে কুষ্টিয়া রাজবাড়ী মহাসড়কের পাশে গড়ে ওঠা মার্কেট নির্মাণ ও দোকান বরাদ্দ নিয়েও ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা ও স্বজন প্রীতির অভিযোগ উঠেছে। কলেজটির সম্মুখে গড়ে ওঠা এই মার্কেটের দোকান বরাদ্দের ক্ষেত্রেও তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, সাবেক ভারপ্রাপ্ত দক্ষসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক নিজেদের নামে বরাদ্দ নেওয়ার পাশাপাশি, পরিবারের সদস্য ও নিকট আত্মীয়দের নাম পরিচয় ব্যবহার করেছেন। কলেজের কাছে থাকা দোকান বরাদ্দের তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা যায় সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মতিউর রহমান মঞ্জু, তার স্ত্রী, কন্যা সহ পরিবারের সদস্যদের নামে বেশ কয়েকটি দোকান বরাদ্দ নিয়েছেন। তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিনও সুযোগের সৎ ব্যবহার করতে ছাড়েননি। আন্তাজ উদ্দিন তার নিজের নামে দোকান বরাদ্দ নেওয়ার পাশাপাশি, তার স্ত্রী ছেলে ও পুত্রবধূর নামে বেশ কয়েকটা দোকান বরাদ্দ নিয়েছেন। বরাদ্দ নেওয়া একটি দোকান শেখ আমানত আলী নামে এক ব্যক্তির কাছে ১৪ লক্ষ বিক্রি করেন। অথচ এই দোকান ক্রয় করতে কলেজ ফান্ডে তিনি মাত্র চার লক্ষ টাকা জমা দেন। আওয়ামী লীগের দোষর সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিন দায়িত্বে থাকাকালীন সময়ে বিভিন্ন খাত তৈরি করে কলেজের অর্থ লুটপাট করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন অন্যান্য শিক্ষকরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন শিক্ষক এই প্রতিবেদকের কাছে অভিযোগ করেন, আন্তাসউদ্দিন মূলত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের কুষ্টিয়া ৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাহবুবুল আলম হানিফ ও তার ভাই আতাউর রহমান আতার ক্ষমতার অপব্যবহার করে ধরাকে সরা জ্ঞান করেন নি। ওই সময় প্রতিবাদ করারও সুযোগ ছিল না বলে শিক্ষকদের দাবি। এই প্রতিবেদকের হাতে আসা নথিপত্র পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, বিগত সরকারের শাসনামলে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও অধ্যক্ষের চেয়ারে বসে আওয়ামী লীগের এই দোসররা লক্ষ লক্ষ টাকা ভুয়া বিল ভাউচার তৈরি করে আত্মসাৎ করেছেন। একটি নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, কলেজের সম্মুখে যে মার্কেটটি নির্মাণ করা হয়েছে তার নির্মাণ ব্যয় দেখানো হয়েছে আনুমানিক ৩ কোটি ৪০ লাখ টাকার মত। অবাক করা বিষয় হচ্ছে, বরাদ্দকৃত দোকান থেকে উপার্জিত হয়েছে সমপরিমাণ অর্থ। অর্থাৎ দোকান বরাদ্দ থেকে আয় এবং ব্যয় কৌশলে একই দেখানো হয়েছে। মাঝখানে একাধিক দোকান বরাদ্দ নিয়ে নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার করেছেন তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ। কলেজের শিক্ষার্থী এই প্রতিবেদক কে জানান, আমরা যাদেরকে বাবা মায়ের পরেই সম্মানের জায়গায় রেখেছি সেই শিক্ষকরা কিভাবে এই ধরনের দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে পড়েছে ভাবতেই অবাক লাগছে। এই শিক্ষার্থী দাবি করেন, একজন দুর্নীতিগ্রস্ত শিক্ষক কখনো তার শিক্ষার্থীদের ভালো শিক্ষা দিতে পারেনা। বিষয়গুলো নিয়ে কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে চাপা খুব বিরাজ করছে। যা যেকোনো সময় গণবিস্ফোরণ আকার ধারণ করতে পারে বলে জানিয়েছেন ওই শিক্ষার্থী। অভিযোগের বিষয়ে কুষ্টিয়া সিটি কলেজের সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মতিউর রহমান মজনুর যোগাযোগ করা হলে তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নাম্বারটি বন্ধ হওয়া যায়। কলেজটির সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিন এই প্রতিবেদন এর কাছে দাবি করেছেন, তিনি যা করেছেন নিয়ম মেনেই করেছেন। কলেজ ফান্ডের টাকা ব্যাংক থেকে উত্তোলনে সাবেক সভাপতি স্বাক্ষর কেন ব্যবহার করা হয়েছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি তার কোন সদ্য দিতে পারেননি। সদত্তর মিলেনি তার এবং তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নামে বরাদ্দ হওয়া দোকানের বিষয়েও। কুষ্টিয়া সিটি কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ কামরুজ্জামান এই প্রতিবেদককে জানান, অভিযোগের বিষয়গুলো নিয়ে ইতিমধ্যে তারা কাজ শুরু করেছেন। প্রত্যেকটি অভিযোগ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্তপূর্বক অনিয়মের সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি নিশ্চিত করেন। কুষ্টিয়া সিটি কলেজের বর্তমান ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আবুল কালাম সাজ্জাদ এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, আমি দায়িত্ব গ্রহণ করার পর এই অনিয়ম তছরুপ ও স্বেচ্ছাচারিতার বিষয়গুলো অবগত হয়েছি। ইতিমধ্যে প্রত্যেকটি অভিযোগের পুঙ্খানুপুঙ্খ দালিলিক প্রমাণাদি যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত প্রত্যেকের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ম্যানেজিং কমিটির বর্তমান সভাপতি স্বীকার করেন, কুষ্টিয়া সিটি কলেজের অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সহ কলেজের কয়েকজন শিক্ষক জড়িত। ‌ অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত ব্যক্তিরাও যতই শক্তিশালী হোক না কেন প্রত্যেককে শাস্তির আওতায় আনা হবে। এই প্রতিবেদকের কাছে আসা কুষ্টিয়া সিটি কলেজে সংগঠিত অর্ধশতাধিক অনিয়ম দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। তথ্য যাচাই-বাছাই সহ পর্যালোচনা করে প্রত্যেকটি ঘটনা প্রকাশ করার দাবি জানিয়েছেন কলেজের শিক্ষক শিক্ষার্থী কর্মকর্তা সহ স্থানীয় সচেতন নাগরিক সমাজ।

© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com