হলে বসিয়েই নেয়া হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা। তবে এখনই খুলছে না আবাসিক হল। কর্তৃপক্ষের এমন সিদ্ধান্তকে অনেকে স্বাগত জানালেও কিছুটা বিপাকে পড়েছেন আবাসিক শিক্ষার্থীরা। তবে পরিস্তিতি বিবেচনায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে কর্তৃপক্ষের দাবি।
আসন্ন পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে অনেকে এখনই ঢাকায় আসতে শুরু করেছে। এমন অবস্থায় ঢাকায় শিক্ষার্থীদের আবাসনের ওপর চাপ পড়তে পারে বলে মনে করছেন অনেকে।
মহামারির মধ্যেই চলতি বছর শুরু হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স-মাস্টার্স ফাইনাল পরীক্ষা। কিন্তু সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পেলে তা স্থগিত করা হয়। পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হওয়ায় নতুন করে সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। তবে হল বন্ধ রেখে পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্তে বিপাকে পড়েছেন আবাসিক শিক্ষার্থীরা। নারী শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়তে হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন কেউ কেউ।
করোনাকালীন ১৪ মাসের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে অ্যাকাডেমিক বর্ষের সময়সীমা কমিয়ে আনা হয়েছে। তাই ভ্যাকসিন গ্রহণের আগে পুরোদস্তুর শিক্ষা কার্যক্রম চালুর বিষয়টি খতিয়ে দেখছে কর্তৃপক্ষ। এমনই বলছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক একেএম গোলাম রাব্বানী।
জানা যায়, শিক্ষার্থীদের টিকাদানের জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে তালিকা জমা দেয়া হয়েছে। ব্যক্তিগতভাবে রেজিস্ট্রেশন করে এই ভ্যাকসিন নিতে হবে।
Leave a Reply