1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. rijukushtia@gmail.com : riju :
শিরোনামঃ
কুষ্টিয়ায় বিজিবির অভিযানে ১০ কোটি টাকা মূল্যের এলএসডি উদ্ধার ইমিগ্রেশন পার হননি, অবৈধ পথে ভারত পালিয়েছেন আসাদুজ্জামান বেক্সিমকো, বসুন্ধরা, এস আলমসহ ৭ কোম্পানির শেয়ার হস্তান্তর স্থগিত রাখতে এনবিআরের চিঠি কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের বরাদ্দকৃত দোকানঘর দখল করল আ’লীগ নেতা খাগড়াছড়িতে স্কুলশিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, ১৪৪ ধারা জারি নাবিল গ্রুপের এমডি ও পরিবারের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ দ্রুত সংস্কার ও নির্বাচনের সংকল্প ইউনূসের কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে ইউপি চেযারম্যানকে গুলি করে হত্যা বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির এলাকায় ক্ষতিপূরণের নামে মিথ্যা, এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিক্ষোভ তিস্তার চরে দরবেশের ‘জমির খনি’

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা চাই না ইবির জ্যেষ্ঠ শিক্ষকেরা

  • আপডেট টাইমঃ শনিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২২
  • ৮৬ মোট ভিউ

উইমেন ডেস্ক : চলতি বছরে ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষায় না যাওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বিভিন্ন বিভাগের জ্যেষ্ঠ শিক্ষকেরা।

গুচ্ছ পরীক্ষার বিপক্ষে মত দেওয়া শিক্ষকেরা বিভিন্ন সময়ে ইবির ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। গুচ্ছ পরীক্ষার নানান অব্যবস্থাপনা এবং শিক্ষার্থী সংকটের বিষয়গুলো আমলে নিয়ে নিজেদের ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা আয়োজনের পক্ষে মত দিয়েছেন তাঁরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব মান বজায় রাখাতে গুচ্ছ ভর্তি পদ্ধতি থেকে বের হয়ে আসার বিকল্প নেই বলেও তাঁরা মনে করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক মুইদুর রহমান বলেন, ‘রাষ্ট্রপতির নির্দেশ থাকলেও ঢাবি, জাবিসহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় আসেনি। আবার যারা এসেছে তারাও গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অদক্ষতার পরিচয় দিয়েছে। তারা রাষ্ট্রপতির আদেশ পালনে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। এ ভর্তি প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপেই অব্যবস্থাপনা ছিল। তাই ইবিকে গুচ্ছের বাইরে গিয়ে নিজস্ব নিয়মে ভর্তি পরীক্ষায় নেওয়া উচিত।

ইবির শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘আমাদের শিক্ষক সমিতিতে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। গুচ্ছের ফলে শিক্ষার্থীদের সুবিধার থেকে অসুবিধাই বেশি হয়েছে। এটা আমাদের স্বীকার করতেই হবে।

শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. মিজানূর রহমান বলেন, ‘প্রথমবারের মতো হওয়া গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষায় নানান ত্রুটি ছিল। এখন দেখার বিষয় হচ্ছে ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা ত্রুটিগুলো চিহ্নিত করে তা কীভাবে সমাধান করতে পারেন। ইবির গুচ্ছে থাকা না থাকার বিষয়টি একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com