1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. rijukushtia@gmail.com : riju :
শিরোনামঃ
কুষ্টিয়ায় বিজিবির অভিযানে ১০ কোটি টাকা মূল্যের এলএসডি উদ্ধার ইমিগ্রেশন পার হননি, অবৈধ পথে ভারত পালিয়েছেন আসাদুজ্জামান বেক্সিমকো, বসুন্ধরা, এস আলমসহ ৭ কোম্পানির শেয়ার হস্তান্তর স্থগিত রাখতে এনবিআরের চিঠি কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের বরাদ্দকৃত দোকানঘর দখল করল আ’লীগ নেতা খাগড়াছড়িতে স্কুলশিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, ১৪৪ ধারা জারি নাবিল গ্রুপের এমডি ও পরিবারের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ দ্রুত সংস্কার ও নির্বাচনের সংকল্প ইউনূসের কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে ইউপি চেযারম্যানকে গুলি করে হত্যা বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির এলাকায় ক্ষতিপূরণের নামে মিথ্যা, এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিক্ষোভ তিস্তার চরে দরবেশের ‘জমির খনি’

পোশাক ও বস্ত্র কারখানা খোলা থাকবে কঠোর লকডাউনেও

  • আপডেট টাইমঃ রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১
  • ১২৩ মোট ভিউ

 পোশাক ও বস্ত্র কারখানা খোলা থাকবে কঠোর লকডাউনেও বলে পোশাকশিল্প মালিকদের নিশ্চিত করেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

রোববার (১১ এপ্রিল) বিকেলে পোশাক ও বস্ত্রশিল্প মালিকদের সঙ্গে এক ভার্চুয়াল বৈঠকে একথা জানান তিনি।

বৈঠকে এফবিসিসিআই-এর সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম, তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ আবদুস সালাম ও নবনির্বাচিত সভাপতি ফারুক হাসান, নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএ’র সহ-সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বস্ত্রকল মালিকদের সংগঠন বিটিএমএ’র সভাপতি মোহাম্মদ আলী প্রমুখ অংশ নেন।

বৈঠক শেষে বিকেএমইএ’র সহ-সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম সংবাদ মাধ্যমকে জানান, ‘১৪ এপ্রিল থেকে সর্বাত্মক পোশাক ও বস্ত্র কারখানা খোলা থাকবে শিল্প কারখানা চলবে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব আমাদের নিশ্চিত করেছেন।’

তিনি আরও বলেন, লকডাউনে শিল্প কারখানা ছাড়া সব বন্ধ থাকবে। মানুষের চলাচল কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। এছাড়া ব্যাংক বন্ধ থাকতে পারে। তাতে আমদানি-রফতানিতে সমস্যা হবে। এ বিষয়েও পরিস্থিতি বুঝে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

অবশ্য সরকার এ বিষয়ে এখনও প্রজ্ঞাপন জারি করেনি।

এর আগে রোববার সকালে লকডাউনে পোশাক ও বস্ত্র কারখানা খোলা রাখার দাবি জানায় তৈরি পোশাক খাতের চার সংগঠন- বাংলাদেশ পোশাক রফতানিকারক ও মালিক সমিতি (বিজিএমইএ), বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ), বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমইএ) ও এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইএবি)।

রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এই দাবি জানান সংগঠনগুলোর নেতারা।

ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, ‘গার্মেন্টস কারখানা লকডাউনের আওতার বাইরে না রাখা হলে রফতানি বাজার হারাবে বাংলাদেশ। এছাড়া শ্রমিকদের বেতন-বোনাস নিয়ে সংকট তৈরি হতে পারে।’

সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএ’র ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. আবদুস সালাম বলেন, ‘আগামী ১৪ তারিখ থেকে দেশজুড়ে সপ্তাহব্যাপী লকডাউন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে সরকার। তবে এই লকডাউন কর্মসূচিতে পোশাক খাতকে বাইরে রাখার আবেদন জানাচ্ছি।’ তিনি উল্লেখ করেন, পোশাক খাতের বর্তমান বাস্তবতা চিন্তা করে গার্মেন্টস কারখানাগুলোকে লকডাউনের আওতার বাইরে রাখা জরুরি।

সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়, ২০১৯-’২০ অর্থবছরে প্রায় ৬০০ কোটি ডলারের রফতানি আদেশ হারিয়েছে পোশাক খাত এবং চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে ২০১৮-’১৯ অর্থবছরের তুলনায় রফতানি হারিয়েছে সাড়ে ৯ শতাংশ। ২০২০ সালের এপ্রিল নাগাদ পোশাক খাতের এক হাজার ১৫০টি সদস্য প্রতিষ্ঠান ৩১৮ কোটি ডলারের কার্যাদেশ বাতিল ও স্থগিতের শিকার হয়েছে। ৯০ শতাংশ প্রত্যাহার হলেও মূল্যছাড় ও ডেফার্ড পেমেন্ট মেনে নিতে হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে সংসদ সদস্য মো. আব্দুস সালাম ছাড়াও ছিলেন– বিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি সংসদ সদস্য শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, সদ্য নির্বাচিত বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান, বিকেএমইএ’র সভাপতি সেলিম ওসমান প্রমুখ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ
© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com