1. mmisuk010@gmail.com : Misuk joy : Misuk joy
  2. rijukushtia@gmail.com : riju :
শিরোনামঃ
জুলাই নিয়ে ফেসবু‌কে আপ‌ত্তিকর‌ পোস্ট করা সেই পুলিশ সদস্য বরখাস্ত হত্যার স‌ন্দেহ হওয়ায় গোরস্থা‌নে যাওয়ার প‌থে গৃহবধূর লাশ আট‌কে দিল পু‌লিশ অস্থির বাজার, দেশের বড় চালের মোকামে অভিযান ভিজিএফের কার্ড নিয়ে বিরোধে যুবক খুন, বিএনপি কর্মী গ্রেফতার কুমারখালীতে দুই হোটেল মালিককে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা হাসপাতালে ভর্তি দুই রোগী, কথা বলতে পারছেন না একজন কুষ্টিয়ায় ভ্যানচালক সেজে হত্যা মামলার আসামিকে ধরলো পুলিশ কুষ্টিয়ায় পাউবোর জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ কুষ্টিয়ায় সড়কে প্রাণ গেল ছাত্রদল নেতার রাজশাহী প্রেসক্লাব অবৈধ দখলমুক্ত করার দাবিতে জেলা প্রশাসকের বরাবর সাংবাদিকদের স্মারকলিপি প্রদান
repliquemontre.co
www.igetaustralianvapor.com
www.topwatchesol.com

fake rolex

relojes replica

shi sha magic
franck muller replica

বিচার বিভাগের অসৎ কর্তাদের বিষয়ে আপস নয়: প্রধান বিচারপতি

  • আপডেট টাইমঃ শনিবার, ২ এপ্রিল, ২০২২
  • ১৩২ মোট ভিউ

উইমেন ডেস্ক:প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, বিচার বিভাগের অধিকাংশ বিচারক-কর্মকর্তাই সৎ, তবে হাতে গোনা কয়েকজন রয়েছেন যারা অসৎ। এই অসৎ কর্মকর্তাদের কারণে যদি বিচার বিভাগ ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে তাদের বিষয়ে কোনো আপস হবে না। তবে সৎ কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত করা হবে।

শনিবার বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে মহিলা জজ অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত প্রধান বিচারপতিকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান বিচারপতি বলেন, আমি প্রধান বিচারপতি হয়ে খোঁজ খবর নিয়ে জেনেছি, আমাদের দেশে অধিকাংশ জুডিশিয়াল কর্মকর্তাই সৎ, মাত্র হাতে গোনা কয়েকজন অসৎ কর্মকর্তার জন্য জন্য জুডিশিয়ারি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে তাদের শনাক্ত করব। আর তাদের ক্ষেত্রে আমাদের কোনো আপোষ থাকবে না।

তিনি বলেন, এরই মধ্যে আমি একটি কমিটি করে দিয়েছি। যারা ভালো করবে তাদেরকে প্রত্যেক বছর ‘প্রধান বিচারপতি’ পদক দেওয়া হবে। এজন্য একটা নীতিমালা করা হয়েছে।বিচারকদের বদলি এবং পদায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিচারকদের পোস্টিংয়ের জন্য সিনিয়রিটি এবং যোগ্যতা দেখে পোস্টিং দেব, এই ক্ষেত্রেও আমরা কোনো কমপ্রোমাইজ করব না। জুডিশিয়ারি সঠিক পথে চলছে এবং চলবে।তিনি আরও বলেন, একইভাবে পদায়নের জন্য কোনো সিনিয়রিটি ব্রেক করব না। সিনিয়র কোনো বিচারকের বিরুদ্ধে কোনো দুর্নীতির অভিযোগ বা অসততা না থাকে তাহলে আমরা সিরিয়াল ব্রেক করব না। বিশেষ করে আমি যে কয়দিন আছি, এটা মেনের চলার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

প্রধান বিচারপতি বলেন, জনগণের ট্যাক্সের টাকায় আমাদের বেতন হয়। বিচারকদের লক্ষ্য হবে জনগণের আস্থা অর্জন করা। বিচারপ্রার্থী মানুষকে যাতে দিনের পর দিন আদালতের বারান্দায় ঘুরতে না হয়।তিনি আরও বলেন, অধিকাংশ বিচারপ্রার্থী হয় জমি বন্ধক রেখে, না হয় হালের গরু বিক্রি করে অথবা গোলার ধান বিক্রি করে আইনজীবীকে টাকা দেন। এখন এসব বিচারপ্রার্থী জনগণ যদি দিনে পর দিন আদালতে ঘুরতে থাকেন তাহলে তারা নিঃস্ব হয়ে যাবেন। এদেরকে যত দ্রুত মুক্তি দেওয়া যায় ততই ভালো, তাদের জন্য এবং জাতির জন্য।

মামলার জট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রচণ্ড ইচ্ছাশক্তি থাকে তাহলে আমরা মামলার জট থেকে উত্তরণ করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আসিনুল হক। তিনি বলেন, বিচার বিভাগের নারীদের সংখ্যাই শুধু বাড়েনি। তারা সেখানে মেধা ও যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখে চলেছেন।

মন্ত্রী বলেন, মামলা জট কমানো এবং বিচারপ্রার্থী মানুষকে অল্প সময়ে ন্যায় বিচার দিতে পারলে বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়বে। সেই সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে আমরা অনেকটা এগিয়ে যাব। আর এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর সরকার সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন।বিচারকদের উদ্দেশ্য তিনি বলেন, হয়রানিমূলক মামলা কমিয়ে মানুষকে বিচারিক সেবা নিশ্চিত করা আপনাদের দায়িত্ব। এই ক্ষেত্রে দেওয়ানি মামলায় যেহেতু দীর্ঘ সময় লেগে যায়, সেটা কিভাবে এক দেড় বছরে শেষ করা যায় সে ব্যবস্থা নিতে হবে। আমার মনে হয়, কোড অব প্রসিডিউর যদি সঠিকভাবে অনুসরণ করি তাহলে এটা করা সম্ভব।

মামলার জট প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, সিআর মামলা হওয়ার পরে কতগুলো মামলা তদন্ত পর্যায়ে আছে সেগুলো আমরা পৃথক করতে পারি। তাহলেও দেখা যাবে মামলা সংখ্যা কমে যাবে। এছাড়া হাইকোর্টেও অনেক মামলা আছে যেখানে রুল অকার্যকর হয়ে আছে। অথচ বিষয়টি নিষ্পত্তি না হওয়ায় মামলার সংখ্যা হিসেবে দেখাচ্ছে। এসব মামলা যদি ঝেড়ে ফেলে দেওয়া যায় তাহলে এখন যে ৩৯ লাখ মামলার সংখ্যা দেখাচ্ছে তার থেকে অনেক কমে যাবে।মামলার জট কমাতে মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে সহজী করণ করা, ই-জুডিশিয়ারি করা, সাক্ষ্য আইন সংশোধন করাসহ নানা পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি জানান।

বাংলাদেশ মহিলা জজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের সদস্য বিচারক হোসনে আরা বেগমের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, আপিল বিভাগের বর্তমান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, এম ইনায়েতুর রহিম, আইন সচিব গোলাম সারওয়ার ও সুপ্রিমকোর্টের রেজিস্টার জেনারেল বজলুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরোও পড়ুনঃ

জড়িত সাবেক অধ্যক্ষ ও সভাপতি কুষ্টিয়া সিটি কলেজের ম্যানেজিং কমিটির হরিলুট ! স্যত খবর ডেস্ক : ১৮ জুন ২০২৫।। কুষ্টিয়া শহরের স্বনামধন্য বিদ্যাপীঠ কুষ্টিয়া সিটি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির বিরুদ্ধে কলেজ ফান্ডের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। নিয়মবহির্ভূতভাবে কুষ্টিয়া সিটি কলেজের উত্তরা ব্যাংক কুষ্টিয়া শাখা থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিন, ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি মতিউর রহমান মজনুসহ কলেজের কয়েকজন শিক্ষক এই ঘটনার সাথে জড়িত বলে অনুসন্ধানে তথ্য মিলেছে। অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই করে দেখা গেছে, স্বৈরাচার সরকার পতনের পর ১৯শে আগস্ট তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি এর মেয়াদ শেষ হয়। ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন কুষ্টিয়া পৌরসভার প্যানেল মেয়র, আওয়ামী লীগ নেতা মতিউর রহমান মজনু। ২০ আগস্ট থেকে কলেজটির এ্যাডহোক কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক । সভাপতি হিসেবে মতিউর রহমান মজনুর মেয়াদকাল শেষ হলেও কুষ্টিয়া সিটি কলেজের নামে চালু থাকা উত্তরা ব্যাংক কুষ্টিয়া শাখার চলতি হিসাব থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা তুলে নেয়া হয়েছে। কলেজটির চলতি হিসাব টিকে টাকা উত্তোলনে সাবেক সভাপতি মতিউর রহমান মজনুর স্বাক্ষর ব্যবহার করা হয়েছে। অনুসন্ধানে যার সত্যতা মিলেছে। ওই সময়কালে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন আন্তাজ উদ্দিন। অভিযোগ উঠেছে কলেজের সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিনের পূর্ণ সহযোগিতা নিয়ে সাবেক সভাপতি সহ ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা এই টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন। এছাড়াও সিটি কলেজের সম্মুখে কুষ্টিয়া রাজবাড়ী মহাসড়কের পাশে গড়ে ওঠা মার্কেট নির্মাণ ও দোকান বরাদ্দ নিয়েও ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা ও স্বজন প্রীতির অভিযোগ উঠেছে। কলেজটির সম্মুখে গড়ে ওঠা এই মার্কেটের দোকান বরাদ্দের ক্ষেত্রেও তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, সাবেক ভারপ্রাপ্ত দক্ষসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক নিজেদের নামে বরাদ্দ নেওয়ার পাশাপাশি, পরিবারের সদস্য ও নিকট আত্মীয়দের নাম পরিচয় ব্যবহার করেছেন। কলেজের কাছে থাকা দোকান বরাদ্দের তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা যায় সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মতিউর রহমান মঞ্জু, তার স্ত্রী, কন্যা সহ পরিবারের সদস্যদের নামে বেশ কয়েকটি দোকান বরাদ্দ নিয়েছেন। তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিনও সুযোগের সৎ ব্যবহার করতে ছাড়েননি। আন্তাজ উদ্দিন তার নিজের নামে দোকান বরাদ্দ নেওয়ার পাশাপাশি, তার স্ত্রী ছেলে ও পুত্রবধূর নামে বেশ কয়েকটা দোকান বরাদ্দ নিয়েছেন। বরাদ্দ নেওয়া একটি দোকান শেখ আমানত আলী নামে এক ব্যক্তির কাছে ১৪ লক্ষ বিক্রি করেন। অথচ এই দোকান ক্রয় করতে কলেজ ফান্ডে তিনি মাত্র চার লক্ষ টাকা জমা দেন। আওয়ামী লীগের দোষর সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিন দায়িত্বে থাকাকালীন সময়ে বিভিন্ন খাত তৈরি করে কলেজের অর্থ লুটপাট করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন অন্যান্য শিক্ষকরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন শিক্ষক এই প্রতিবেদকের কাছে অভিযোগ করেন, আন্তাসউদ্দিন মূলত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের কুষ্টিয়া ৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাহবুবুল আলম হানিফ ও তার ভাই আতাউর রহমান আতার ক্ষমতার অপব্যবহার করে ধরাকে সরা জ্ঞান করেন নি। ওই সময় প্রতিবাদ করারও সুযোগ ছিল না বলে শিক্ষকদের দাবি। এই প্রতিবেদকের হাতে আসা নথিপত্র পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, বিগত সরকারের শাসনামলে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও অধ্যক্ষের চেয়ারে বসে আওয়ামী লীগের এই দোসররা লক্ষ লক্ষ টাকা ভুয়া বিল ভাউচার তৈরি করে আত্মসাৎ করেছেন। একটি নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, কলেজের সম্মুখে যে মার্কেটটি নির্মাণ করা হয়েছে তার নির্মাণ ব্যয় দেখানো হয়েছে আনুমানিক ৩ কোটি ৪০ লাখ টাকার মত। অবাক করা বিষয় হচ্ছে, বরাদ্দকৃত দোকান থেকে উপার্জিত হয়েছে সমপরিমাণ অর্থ। অর্থাৎ দোকান বরাদ্দ থেকে আয় এবং ব্যয় কৌশলে একই দেখানো হয়েছে। মাঝখানে একাধিক দোকান বরাদ্দ নিয়ে নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার করেছেন তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ। কলেজের শিক্ষার্থী এই প্রতিবেদক কে জানান, আমরা যাদেরকে বাবা মায়ের পরেই সম্মানের জায়গায় রেখেছি সেই শিক্ষকরা কিভাবে এই ধরনের দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে পড়েছে ভাবতেই অবাক লাগছে। এই শিক্ষার্থী দাবি করেন, একজন দুর্নীতিগ্রস্ত শিক্ষক কখনো তার শিক্ষার্থীদের ভালো শিক্ষা দিতে পারেনা। বিষয়গুলো নিয়ে কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে চাপা খুব বিরাজ করছে। যা যেকোনো সময় গণবিস্ফোরণ আকার ধারণ করতে পারে বলে জানিয়েছেন ওই শিক্ষার্থী। অভিযোগের বিষয়ে কুষ্টিয়া সিটি কলেজের সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মতিউর রহমান মজনুর যোগাযোগ করা হলে তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নাম্বারটি বন্ধ হওয়া যায়। কলেজটির সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আন্তাজ উদ্দিন এই প্রতিবেদন এর কাছে দাবি করেছেন, তিনি যা করেছেন নিয়ম মেনেই করেছেন। কলেজ ফান্ডের টাকা ব্যাংক থেকে উত্তোলনে সাবেক সভাপতি স্বাক্ষর কেন ব্যবহার করা হয়েছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি তার কোন সদ্য দিতে পারেননি। সদত্তর মিলেনি তার এবং তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নামে বরাদ্দ হওয়া দোকানের বিষয়েও। কুষ্টিয়া সিটি কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ কামরুজ্জামান এই প্রতিবেদককে জানান, অভিযোগের বিষয়গুলো নিয়ে ইতিমধ্যে তারা কাজ শুরু করেছেন। প্রত্যেকটি অভিযোগ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্তপূর্বক অনিয়মের সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি নিশ্চিত করেন। কুষ্টিয়া সিটি কলেজের বর্তমান ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আবুল কালাম সাজ্জাদ এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, আমি দায়িত্ব গ্রহণ করার পর এই অনিয়ম তছরুপ ও স্বেচ্ছাচারিতার বিষয়গুলো অবগত হয়েছি। ইতিমধ্যে প্রত্যেকটি অভিযোগের পুঙ্খানুপুঙ্খ দালিলিক প্রমাণাদি যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত প্রত্যেকের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ম্যানেজিং কমিটির বর্তমান সভাপতি স্বীকার করেন, কুষ্টিয়া সিটি কলেজের অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সহ কলেজের কয়েকজন শিক্ষক জড়িত। ‌ অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িত ব্যক্তিরাও যতই শক্তিশালী হোক না কেন প্রত্যেককে শাস্তির আওতায় আনা হবে। এই প্রতিবেদকের কাছে আসা কুষ্টিয়া সিটি কলেজে সংগঠিত অর্ধশতাধিক অনিয়ম দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। তথ্য যাচাই-বাছাই সহ পর্যালোচনা করে প্রত্যেকটি ঘটনা প্রকাশ করার দাবি জানিয়েছেন কলেজের শিক্ষক শিক্ষার্থী কর্মকর্তা সহ স্থানীয় সচেতন নাগরিক সমাজ।

© All rights reserved © 2021 | Powered By Sattokhobor Media Ltd
Site Customized By NewsTech.Com